মঙ্গলবারের মধ্যরাত। ইরাকের আলা আসাদ ও ইরবিলে মার্কিন সেনা ও যৌথবাহিনীর দুটি সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে পরপর উড়ে আসে মিসাইল। ইরাকি সেনার দাবি ছিল মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে মােট ২২টি ক্ষেপণাস্ত্র ছােড়ে ইরান।
আমেরিকা এই ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানাে হয় বুধবার মধ্যরাতে। বাগদাদের গ্রিন জোনে কঠোর আঘাত হানে দুটি রকেট। বাগদাদের ওই ভিআইপি জোনেই রয়েছে মার্কিন দূতাবাস সহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস। হতাহতের খবর এখনও অজানা।
বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বাইরে মার্কিন ড্রোন হানায় ছিন্নভিন্ন হয়েছিলেন ইরানের সর্বোচ্চ সামরিক নেতা তথা রেভােলিউশনারি গার্ড কোরের কুদস কম্যান্ডার জেনারেল কাসেম সােলেমানি । তারপর থেকেই হুমকি-পাল্টা হুমকিতে যুদ্ধং দেহি মনােভাব দুই দেশেরই।
শিয়া অধ্যুষিত কোম শহরের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী জামকরণ মসজিদের ওপর যুদ্ধের নিশানবাহী লাল পতাকা উড়তে দেখা গিয়েছিল। যা থেকে এটা স্পষ্টই ছিল ইরান কঠোর প্রত্যাঘাত হানবেই। হয়েছেও ঠিক তাই।