খেলায় বয়স কোনও বাধা সৃষ্টি করে না। যদি শারীরিক দিক দিয়ে ফিট থাকা যায়, তাহলে ফুটবল মাঠকে কাঁপিয়ে রাখা যায়, তারই উদাহরণ ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো ও লিওনেল মেসি। রোনাল্ডোর বয়স এখন ৩৯ বছর। তিনি এখনও দাপটের সঙ্গে খেলে চলেছেন সৌদি আরবে আল নাসের দলের হয়ে। আর লিওনেল মেসি ৩৭ বছর বয়সেও সমর্থকদের মন কেড়ে নিচ্ছেন। ফুটবল কেরিয়ারের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছেন দু’জনেই। তবু বিশ্ব একাদশে জায়গা করে নেওয়ার দৌড়ে রয়েছেন তাঁরা। বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম সেরা দুই ব্যক্তি ৭০টি দেশের ফুটবলারের ভোটে বিশ্ব একাদশে ঢোকার দৌড়ে ঢুকে পড়েছেন। তাঁরা বাদে ওই তালিকায় থাকা বাকি সব ফুটবলারই ইউরোপের ক্লাবে খেলেন।
স্পেনের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের ৮ জন ফুটবলার বিশ্বের সেরা একাদশের দৌড়ে রয়েছেন। ইংল্যান্ডের ম্যাঞ্চেস্টার সিটির সাত জন রয়েছেন এই তালিকায়। বার্সেলোনা থেকে মাত্র এক জন ফুটবলার এই তালিকায় রয়েছে। ফুটবলারদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এই তালিকায় নাম উঠেছে ২৬ জনের। সেরা একাদশে সেই সব ফুটবলারেরা থাকবেন, যাঁরা নিজেদের বিভাগে বেশি ভোট পাবেন। গোলরক্ষক, ডিফেন্ডার, মিডফিল্ডার এবং স্ট্রাইকার এই চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
বিশ্ব একাদশে থাকার দৌড়ে গোলরক্ষক হিসেবে রয়েছেন—এডেরসন, এমিলিয়ানো মার্তিনেস ও মানুয়েল নুয়ের।
ডিফেন্ডারদের বাছাইয়ে রয়েছেন— দানি কার্ভাহাল, রুবেন ডায়াস, ভির্জিল ভান ডিহিক, জেরেমি ফ্রিমপং, অ্যান্তোনিয়ো রুডিগার, উইলিয়াম সালিবা এবং কাইল ওয়াকার। মাঝমাঠের তালিকায় আছেন জুড বেলিংহ্যাম, কেভিন ডি ব্রুইন, ফিল ফডেন, টনি ক্রুস, লুকা মদ্রিচ, জামাল মুসিয়ালা, রদ্রি এবং ফেডেরিকো ভালভার্দে। স্ট্রাইকার- এর্লিং হালান্ড, হ্যারি কেন, কিলিয়ান এমবাপে, লিয়োনেল মেসি, কোল পামার, ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, ভিনিসিয়স জুনিয়র এবং লামিনে ইয়ামাল।