• facebook
  • twitter
Friday, 21 March, 2025

চারটি সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ জকোভিচের

২০২০ সালে জকোভিচ ও কানাডার ভাসেক পসপিসিল মাইল পিপিটিএ তৈরি করেন। বিশ্বের ২০ জন প্লেয়ারকে সাথে রেখে তারা এখন আইনি পথে হাঁটছে।

ফাইল চিত্র

বিশ্ব টেনিসে যুদ্ধের আবহ। টেনিসের চারটি সংস্থার বিরুদ্ধে ১৬৬ পাতার দীর্ঘ নথি পেশ করে, নিউইয়র্কের আদালতে, মামলা দায়ের করল নোভাক জকোভিচের সংগঠন পিপিটিএ। জকোভিচের সংগঠনের দাবি, প্লেয়ারদের স্বার্থবিরোধী আচরণ করছে ওই সংগঠন।

এই চারটি সংস্থা হল পেশাদার টেনিস সংগঠন (এটিপি), মহিলাদের টেনিস সংগঠন (ডব্লুটিএ), আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশন (আইটিএফ) ও আন্তর্জাতিক টেনিস সংহতি সংস্থা (আইটিআইএ)। জকোভিচের সংগঠন পিপিটিএ এই নিয়ে জানায়, ‘সংগঠিত ভাবে প্লেয়ারদের ক্ষতি করা, বৈষম্যমূলক আচরণ ও প্লেয়ারদের স্বার্থবিরোধী আচরণ বহুদিন ধরে হয়ে আসছে। এগুলো থামানোর জন্যই মামলা করা হয়েছে।’

২০২০ সালে জকোভিচ ও কানাডার ভাসেক পসপিসিল মাইল পিপিটিএ তৈরি করেন। বিশ্বের ২০ জন প্লেয়ারকে সাথে রেখে তারা এখন আইনি পথে হাঁটছে। পিপিটিএ-র দাবি, ‘এটিপি, ডব্লুটিএ, আইটিএফ ও আইটিআইএ একটা মিলিত চক্র হিসেবে চলছে। কঠিন নিয়ম জারি করে এবং প্লেয়ারদের ফাঁদে ফেলে তাঁদের প্রতিভা নষ্ট করছে এই সংগঠনগুলো। এরা খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তা নিয়ে ভাবছে না। সব মিলিয়ে টেনিস ধ্বংসের পথে।’

পিপিটিএ-র অভিযোগের মধ্যে রয়েছে এই সংগঠনগুলির ভিতরকার রাজনীতি, পুরস্কার মূল্য বিতরণে অসাম্যতা এবং সূচি তৈরিতে সমস্যা ইত্যাদি। কখনও প্রবল গরমে ম্যাচ রাখা হচ্ছে, কখনও বা অনেক রাতে ম্যাচ শেষ হচ্ছে। এমনকী ডোপ টেস্টের সময় খেলোয়াড়দের ফোনে কী আছে, সেটাও দেখা হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন ইভেন্টে টেনিস বলের মাপেও তারতম্য হচ্ছে বলে অভিযোগ দায়ের করেছে পিপিটিএ।

News Hub