নির্বাচন পরবর্তী হিংসার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এই রায়কে স্বাগত জানিয়ে বিজেপি রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘােষ বলেন, ব্যাপক হিংসা রয়েছে। পুলিশ অভিযােগ নেয়নি। পুলিশের চোখের সামনে আমাদের কর্মীদের বাড়ি জ্বালানাে হয়েছে।
রাজ্য সরকার কোর্টে মিথ্যা বলেছে। এই রায়ে অত্যাচারিত, নিপীড়িত, ধর্ষিত মহিলারা ন্যায় পাবেন। অন্যদিকে যারা দোষী সেই পুলিশ, পার্টির নেতা বা সমাজবিরােধী যেই হােক, সে সাজা পাবে আমরা এই আশা রাখছি।
দিলীপ ঘােষ বুধবারে দাঁতনের ঘটনার কথা উল্লেখ করে বলেন, এখানে আমাদের কর্মীরা বাড়িছাড়া ছিলেন। তারা বাড়ি ফিরেছেন। কিন্তু তাঁদের চাষ করতে দেওয়া হচ্ছে না, দোকান খুলতে দেওয়া হচ্ছে না।
দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে মানুষের ভিড়ের কথা উল্লেখ করে দিলীবাবু বলেন, প্রশাসন কীভাবে চালাতে হয়, তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেখা উচিত মােদিজির কাছ থেকে। ১২ কোটি কৃষকের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছে। কাউকে লাইনে দাঁড়াতে হয়নি।
আর ৫০০ টাকার জন্য উনি ভিক্ষার পাত্র হাতে লাইনে দাঁড়াতে মহিলাদের বাধ্য করেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জবাব দিতে হবে, মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে কেন চাপা পড়বে? কেন পুলিশের লাঠি খাবে? টাকা। কেন অ্যাকাউন্টে দিচ্ছেন না। মানুষকে উনি সম্মান দেন না।
আফগানিস্তানে আটকে পড়া বাঙলিদের প্রসঙ্গে দিলীপের প্রতিক্রিয়া, বাঙালি নয়, ভারতীয় আটকে আছেন। মােদির উপর ভরসা রাখুন। উনি সবাইকে উদ্ধার করবেন। আর দিদির উপর ভরসা করলে কপালে। তালিবানের গুলি লেখা আছে।