• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

শেষ মুহূর্তের প্রচারে ২০ মে ঝাড়গ্রামে আসছেন মোদি

গোপেশ মাহাত, ঝাড়গ্রাম, ১৫ মে— গত লোকসভা ভোটে শেষ মুহূর্তে প্রচারে এসে ঝাড়গ্রাম লোকসভা আসনটি শাসক দলের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিল বিজেপির প্রার্থী কুনার হেমব্রম৷ এবার আবারও শেষ মুহূর্তের প্রচারে আসছেন তিনি৷ ২০ মে ঝাড়গ্রাম শহরের ঘোড়াধরা স্টেডিয়ামেই তাঁর জনসভা করার কথা৷ যদিও এদিন দুপুর পর্যন্ত কোন জায়গায় সভা হবে তা নিশ্চিত হয় নি৷ হেলিপ্যাড নিয়ে

গোপেশ মাহাত, ঝাড়গ্রাম, ১৫ মে— গত লোকসভা ভোটে শেষ মুহূর্তে প্রচারে এসে ঝাড়গ্রাম লোকসভা আসনটি শাসক দলের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিল বিজেপির প্রার্থী কুনার হেমব্রম৷ এবার আবারও শেষ মুহূর্তের প্রচারে আসছেন তিনি৷ ২০ মে ঝাড়গ্রাম শহরের ঘোড়াধরা স্টেডিয়ামেই তাঁর জনসভা করার কথা৷ যদিও এদিন দুপুর পর্যন্ত কোন জায়গায় সভা হবে তা নিশ্চিত হয় নি৷ হেলিপ্যাড নিয়ে সমস্যার কারণে এখনো নিশ্চিত হয়নি স্থান৷ ঝাড়গ্রাম শহরের রাজ কলেজ সংলগ্ন যে হেলিপ্যাড রয়েছে সেখানে একটির বেশি চপার নামতে পারে না৷ সেক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির তিনটি চপার নামবে৷ আর এই হেলিপ্যাড সংক্রান্ত সমস্যার কারণেই জনসভার স্থান নিশ্চিত করতে সমস্যা হচ্ছে৷ তবে জেলা বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে কয়েক দিনের মধ্যেই হেলিপ্যাড হয়ে যাবে৷ বিজেপি নেতৃত্ব চাইছে শহরের ঘোড়াধরা স্টেডিয়ামেই সভা হোক৷ আর সেই প্রশাসনিক স্তরে কথাবার্তা চলছে বলে বিজেপি দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে৷ তবে বিকল্প জায়গা হিসেবে জামবনি ফুটবল মাঠের কথা মাথায় রাখা হয়েছে৷ আর সেই জন্য এদিন বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য সুখময় শতপথি, প্রার্থী প্রণত টুডু সহ বিভিন্ন জেলা নেতৃত্বে জামবনি ফুটবল মাঠটি পরিদর্শন করে এসেছেন৷ জানা গিয়েছে ঘোড়াধরা স্টেডিয়ামে প্রায় চল্লিশ হাজার লোক ধরতে পারে৷ তাই বিজেপির পক্ষ থেকে জানান হয়েছে নরেন্দ্র মোদির সভাস্থল জনসমুদ্রে পরিণত হবে৷ উল্লেখ্য এবার ঝাড়গ্রাম আসনের বিজেপি প্রার্থী প্রণত টুডু অনেকটাই দেরিতে প্রচার শুরু করেছিলেন৷ বিজেপির অন্দরে অভিযোগ রয়েছে এখনো বিভিন্ন বিধান সভার অধীন ব্লকের বুথে বুথে দলীয় পতাকা পৌঁছনি, বিভিন্ন মণ্ডলগুলিতে বৈঠকও হয়নি৷ গত লোক সভা নির্বাচনে মাত্র এগারো হাজার ভোটের ব্যবধানে জিতেছিল তাদের প্রার্থী৷ এবার সেই আসন ধরে রাখতে মোদি ম্যাজিকেই ভর করতে চায় বিজেপি নেতৃত্ব৷
রাজ্য বিজেপির সদস্য সুখময় শতপথি বলেন, ‘ঘোড়াধরা স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রীর সভা করার কথা আছে৷ বিকল্প হিসেবে জামবনি ফুটবল মাঠের কথা ভাবা হয়েছে৷’