• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

বিরোধী জোটের নাম ইন্ডিয়া হওয়ার পর মোদি দেশকে ইন্ডিয়া বলেন না : অভিষেক

নিজস্ব প্রতিনিধি— অভিষেক স্ট্রাটেজিতে এখন গুরুত্ব পাচ্ছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন৷ সেই টার্গেটকেই বাস্তবায়িত করতে রবিবাসরীয় দুপুরে জোড়া জনসভা করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়৷ ঝাড়গ্রামের প্রার্থী কালীপদ সরেনের সমর্থনে নয়াগ্রামে এবং ঘাটালের প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেবের সমর্থনে কেশপুরে আয়োজিত জোড়া জনসভা থেকে অভিষেক দফায় দফায় আক্রমণ শানান বিজেপিকে৷ স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই এদিনও ছুঁড়ে দেন

নিজস্ব প্রতিনিধি— অভিষেক স্ট্রাটেজিতে এখন গুরুত্ব পাচ্ছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন৷ সেই টার্গেটকেই বাস্তবায়িত করতে রবিবাসরীয় দুপুরে জোড়া জনসভা করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়৷ ঝাড়গ্রামের প্রার্থী কালীপদ সরেনের সমর্থনে নয়াগ্রামে এবং ঘাটালের প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেবের সমর্থনে কেশপুরে আয়োজিত জোড়া জনসভা থেকে অভিষেক দফায় দফায় আক্রমণ শানান বিজেপিকে৷ স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই এদিনও ছুঁড়ে দেন কিছু চ্যালেঞ্জ৷ নয়াগ্রামের সভা থেকে কুড়মি আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে নিজ বক্তব্যের সূচনা করেন অভিষেক৷ জঙ্গলমহলে কুড়মি আন্দোলনের সময় বীরবাহা হাঁসদার কনভয়ে হামলার কথা স্মরণ করিয়ে বিজেপিকে খোঁচা দিয়ে যুবরাজ বলেন, “যাঁরা কুড়মি আন্দোলন করেছেন, তাঁদের মুখে কখনও জয় শ্রীরাম স্লোগান থাকতে পারে না, তাঁদের মুখে জয় গো রাম স্লোগান থাকবে৷ কুড়মিদের ওপর অত্যাচারের জবাব মানুষ পঞ্চায়েত নির্বাচনে দিয়েছে৷”

জোড়া সভাতেই অভিষেক বিজেপি বধের অস্ত্র হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন বাংলায় আবাস ও একশো দিনের কাজের বকেয়া অর্থকে৷ যাঁরা দাবি করবেন, বিজেপি বাংলায় একশো দিনের কাজের টাকা দিয়েছে তাঁদেরকেই বেঁধে রাখার হুঁশিয়ারি দিলেন অভিষেক৷ তিনি বলেন, “বিজেপি নেতারা দাবি করেন বাংলাকে নাকি তাঁরা টাকা দিয়েছেন৷ আপনাদের যদি কোনো বিজেপি নেতা বলেন মোদী টাকা দিয়েছে, তবে তাঁকে আগে গাছে বেঁধে আমাকে ফোন করবেন৷ গায়ে হাত দেবেন না৷ শুধু বেঁধে রেখে আমাদের প্রতিনিধিদের জানাবেন৷ এঁরা মিথ্যাবাদী৷ এক পয়সা আবাসের জন্য দেয়নি৷” ঝাড়গ্রামের কৃষিজমি অনুন্নত তাই সেখানের মানুষের অর্থনৈতিক ভরসা একশো দিনের কাজ৷ সেই একশো দিনের কাজের টাকা বন্ধ করা নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দেগে অভিষেক বলেন, “২০১৯ সালে আপনারা আপনাদের অধিকারকে সামনে রেখে ভোট দেননি বলেই আজ আপনাদের হকের টাকা বন্ধ হয়েছে৷ ” তাঁর আরও সংযোজন, “এখানে উর্বর জমির পরিমাণ কম৷ নয়াগ্রামে মাটি কাটলে জলস্তর পাবেন ৫০ ফুট নীচে৷ আমাদের সরকার পদক্ষেপ করেছে৷