• facebook
  • twitter
Thursday, 19 September, 2024

মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরল পরিবার, খোঁজ নিলেন প্রশাসনিক প্রতিনিধিরা

আমিনুর রহমান, বর্ধমান, ১৯ জুন— একেবারে মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরে এলেন পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের এক পরিবারের সদস্যরা। অভিশপ্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে তাঁরা সওয়ারি ছিলেন। মঙ্গলবার ঘরে ফেরার পরও বার বার তাঁদের আতঙ্ক তাড়া করেছে। তবে তাঁদের ফেরার পরই স্থানীয় প্রশাসনের আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধিরা হাজির হন তাঁদের খোঁজ খবর নিতে। ঘটে যাওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের ভয়ংকর দুর্ঘটনার সাক্ষী

আমিনুর রহমান, বর্ধমান, ১৯ জুন— একেবারে মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরে এলেন পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের এক পরিবারের সদস্যরা। অভিশপ্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে তাঁরা সওয়ারি ছিলেন। মঙ্গলবার ঘরে ফেরার পরও বার বার তাঁদের আতঙ্ক তাড়া করেছে। তবে তাঁদের ফেরার পরই স্থানীয় প্রশাসনের আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধিরা হাজির হন তাঁদের খোঁজ খবর নিতে।

ঘটে যাওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের ভয়ংকর দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকা বরং বলা যায় মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখে ফিরে আসা একটি পরিবার অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরলেন। জামালপুরের বসন্তপুর গ্রামের ঘোষ পরিবার গিয়েছিল ত্রিপুরা বেড়াতে। সেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে তাঁরা বাড়ি ফেরার টিকিট করেন। তারপরেই ঘটে এই বিপর্যয়। গভীর রাতে তাঁরা বাড়ি ফিরে এলেও এখনও তাঁরা সেই ভয় কাটিয়ে উঠতে পারেননি। মৌসুমী ঘোষ, মাম্পি ঘোষ ও তাঁর ছোট্ট কন্যা সন্তান। এখনও যেন তাঁরা ঘোরে রয়েছেন।

এদিন ঘরে ফেরার পর বাড়িতে তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে যান জামালপুরের বিডিও পার্থ সারথী দে, থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক নিতু সিং ও পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মেহেমুদ খান। বাড়িতে গিয়ে তাঁদের মুখ থেকেই সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা তাঁরা শোনেন। প্রত্যেকের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়া হয়। তাঁদের বলে আসা হয়, যে কোনওরকম প্রয়োজনে ব্লক প্রশাসন তাঁদের পাশে আছে। এব্যাপারে জন জনপ্রতিনিধি হিসাবে মেহেমুদ খান বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ট্রেন দুর্ঘটনায় পড়া দুর্গত মানুষের সব রকমের সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছেন। সেই নির্দেশ মেনে এদিন তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়া হল।