• facebook
  • twitter
Sunday, 8 September, 2024

বার কামারহাটির জয়ন্ত গ্যাংয়ের আর এক ভিডিও প্রকাশ্যে

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কামারহাটির জয়ন্ত সিংহের অনুগামীদের আরও একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এল। যেখানে অন্ধকার ঘরে তাঁদের পিস্তল চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে দেখা গেল। ভিডিও-তে জয়ন্তকেও দেখা গিয়েছে বলে দাবি অনেকের। এছাড়াও রয়েছেন তাঁর অনুগামী বাপ্পা নামের এক ব্যক্তিও। যদিও ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করা হয়নি। ভাইরাল ভিডিও-টিতে দেখা যাচ্ছে, একটি অন্ধকার ঘরে দেওয়ালের দিকে মুখ করে দু’জন

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কামারহাটির জয়ন্ত সিংহের অনুগামীদের আরও একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এল। যেখানে অন্ধকার ঘরে তাঁদের পিস্তল চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে দেখা গেল। ভিডিও-তে জয়ন্তকেও দেখা গিয়েছে বলে দাবি অনেকের। এছাড়াও রয়েছেন তাঁর অনুগামী বাপ্পা নামের এক ব্যক্তিও। যদিও ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করা হয়নি। ভাইরাল ভিডিও-টিতে দেখা যাচ্ছে, একটি অন্ধকার ঘরে দেওয়ালের দিকে মুখ করে দু’জন দাঁড়িয়ে আছেন। আর তাঁদের এক জনের হাতে পিস্তল। সেই পিস্তল তিনি অন্য জনের হাতে তুলে দিচ্ছেন। কীভাবে পিস্তল চালাতে হয়, তা শেখানো হচ্ছে ওই ব্যক্তিকে। পিছনে দাঁড়ানো কেউ ভিডিও-টি রেকর্ড করছিলেন।

দেখা যায়, দ্বিতীয় ব্যক্তি পিস্তল হাতে পাওয়ার পর পিছন ঘুরেছেন। ভিডিও রেকর্ডিংয়ে তিনি আপত্তি করছেন বলে মনে হচ্ছে। তবে ভিডিও-টিতে কোনও শব্দ নেই। ফলে কে কী বলছেন, তা স্পষ্ট নয়। স্থানীয় সূত্রে দাবি, যাঁর হাতে পিস্তল তুলে দেওয়া হয়েছে, তিনি বাপ্পা। জয়ন্তের সঙ্গী হিসাবে এলাকায় তিনি পরিচিত। তবে বাঁ দিকে যিনি দাঁড়িয়ে আছেন এবং পিস্তল হাতে তুলে দিচ্ছেন, তাঁর মুখ দেখা যায়নি। তাই তিনি জয়ন্ত কি না, তা স্পষ্ট নয়।

উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে আড়িয়াদহে এক মহিলা এবং তাঁর পুত্রকে মারধরের ঘটনায় জয়ন্তের নাম উঠে আসে। দুই যুবকের বচসায় তিনি এবং তাঁর সঙ্গীরা ঢুকে পড়েছিলেন বলে অভিযোগ। মহিলা এবং তাঁর পুত্রকে রাস্তায় ফেলে হকি স্টিক, লাঠি, ইট দিয়ে মারধর করা হয়। সেই ঘটনার পর জয়ন্ত এবং তাঁর অনুগামীদের অনেককেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে বিজেপির তরফে সমাজমাধ্যমে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়। যেখানে দেখা গিয়েছে, ক্লাবঘরের মধ্যে চ্যাংদোলা করে ঝুলিয়ে এক জনকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হচ্ছে। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতাও যাচাই করা হয়নি । তবে তৃণমূল জানিয়েছে, ভিডিও-টি তিন বছরের পুরনো। তাতে যাঁদের দেখা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে দু’জন এখন জেলে। এ বিষয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত।