রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফ থেকে শোকজের নোটিস দেওয়া হল সন্দীপ ঘোষকে। তিন দিনের মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের যথাযথ ব্যাখ্যা না দিতে পারলে বাতিল হতে পারে তাঁর রেজিস্ট্রেশনও। একই সঙ্গে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা অভীক দে এবং কাউন্সিলের পিনাল এবং এথিক্স কমিটির সদস্য বিরুপাক্ষ বিশ্বাসকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে। এই দুজনের পাশাপাশি আরও সাসপেন্ড করা হয়েছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের হাউজ স্টাফ মুস্তাফিজুর রহমান মল্লিককেও।
আপাতত, কাউন্সিলের কোনও গুরুত্বপূর্ণ মিটিং-এ উপস্থিত থাকতে পারবেন না তাঁরা। আরজি করের ঘটনার দিন অভীক এবং বিরূপাক্ষ দু”জনেই হাসপাতালে ছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। প্রবল চাপের মুখে পড়ে এবার এই দু’জনকেই রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
এছাড়া মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসক মুস্তাফিজুর রহমান মল্লিকের বিরুদ্ধেও ‘দাদাগিরি’র অভিযোগ ওঠে। তা নিয়ে দিন কয়েক আগে উত্তাল হয়ে ওঠে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ। জুনিয়র চিকিৎসকরা বিক্ষোভও দেখান। লাগাতার বিতর্কের জেরে কঠোর পদক্ষেপ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের।