• facebook
  • twitter
Wednesday, 13 November, 2024

ভারত-নেপাল সীমান্তে গ্রেপ্তার বাবা সিদ্দিকী হত্যায় জড়িত শার্প শ্যুটার

ঘটনার পর দ্রুত তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত একমাস ধরে দুষ্কৃতীদের খুঁজছিল মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। তদন্তে উঠে আসে কুখ্যাত শার্প শ্যুটার শিবকুমারের নাম।

একটি রাজনৈতিক সভায় প্রয়াত বাবা সিদ্দিকী। ফাইল চিত্র

বাবা সিদ্দিকী হত্যার তদন্তে বড়সড় সাফল্য পেল উত্তরপ্রদেশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। রবিবার রাতে ভারত-নেপাল সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার শার্প শ্যুটার শিব কুমার। একটি বাসে চেপে নেপালে পালানোর সময় বাহরাইচ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চের সহায়তায়, তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

এব্যাপারে এডিজি (এসটিএফ) অমিতাভ যশ রবিবার রাতে জানিয়েছেন, শিব কুমারকে আজ ভোরে ভারত-নেপাল সীমান্তের কাছে বাহরাইচ জেলার নানপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযুক্ত শিবকুমার তখন একটি বাসে করে নেপালে পালানোর চেষ্টা করছিল। সেসময় এসটিএফ তাকে ঘিরে ফেলে ও আটক করে।

এই অভিযানে প্রমেশ কুমার শুক্লা এবং উপ-পরিদর্শক জাভেদ আলম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে এসটিএফ দল সফলভাবে অপারেশন সফল করে।
প্রসঙ্গত এর আগে, শিব কুমারকে আশ্রয় দেওয়া ও নেপালে পালানোর চেষ্টায় সহায়তা করার জন্য এস. টি. এফ অনুরাগ কাশ্যপ, জ্ঞান প্রকাশ ত্রিপাঠি, আকাশ শ্রীবাস্তব এবং অখিলেশেন্দ্র প্রতাপ সিংকে গ্রেপ্তার করেছিল।

উল্লেখ্য, গত ১২ অক্টোবর এনসিপি নেতা বাবা সিদ্দিকীকে গুলি করে হত্যা করে মুম্বইয়ে। ঘটনার পর দ্রুত তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত একমাস ধরে দুষ্কৃতীদের খুঁজছিল মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। তদন্তে উঠে আসে কুখ্যাত শার্প শ্যুটার শিবকুমারের নাম। তার খোঁজে ভারত-নেপাল সীমান্তে তদন্ত শুরু হয়। কারণ পুলিশের কাছে খবর আসে। ঘটনায় অভিযুক্তরা নেপালে পালানোর চেষ্টা করছে। সেই সূত্র ধরে ভারত-নেপাল সীমান্তে শুরু হয় কড়া নজরদারি ও তল্লাশি।