• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

কলকাতায় ইউনাইটেড উই প্লে-এর ট্রায়াল 

কলকাতা, ২৬ মার্চ — ফুটবল প্রোগ্রাম ইউনাইটেড উই প্লে-যে আয়োজন কলকাতায়। মঙ্গলবার শীর্ষস্থানীয় টায়ার নির্মাতা অ্যাপোলো টায়ারস ঘোষণা করল যে  কলকাতা শহরে তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফুটবল প্রোগ্রাম ইউনাইটেড উই প্লে ৷ আদিত্য স্কুল অফ স্পোর্টস, বারাসাত এবং আদিত্য স্কুল, দম দম এ অনুষ্ঠিত হবে। ইউনাইটেড উই প্লে প্রোগ্রাম হল একটি তৃমমূল স্তরের প্রশিক্ষণ এবং প্রতিভা বিকাশের উদ্যোগ। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দ্বারা

কলকাতা, ২৬ মার্চ — ফুটবল প্রোগ্রাম ইউনাইটেড উই প্লে-যে আয়োজন কলকাতায়। মঙ্গলবার শীর্ষস্থানীয় টায়ার নির্মাতা অ্যাপোলো টায়ারস ঘোষণা করল যে  কলকাতা শহরে তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফুটবল প্রোগ্রাম ইউনাইটেড উই প্লে ৷ আদিত্য স্কুল অফ স্পোর্টস, বারাসাত এবং আদিত্য স্কুল, দম দম এ অনুষ্ঠিত হবে।
ইউনাইটেড উই প্লে প্রোগ্রাম হল একটি তৃমমূল স্তরের প্রশিক্ষণ এবং প্রতিভা বিকাশের উদ্যোগ। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দ্বারা সমর্থিত এশিয়া প্যাসিফিক মিডল ইস্ট অ্যান্ড আফ্রিকা এর ১৬টি শহর এবং প্রধান দেশ জুড়ে এটির আয়োজন হচ্ছে । প্রোগ্রামটির লক্ষ্য, তরুণ ফুটবলারদের তাদের দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য একটি মঞ্চ প্রদান করে তাদের সমর্থন করা। এর সাথে উচ্চাকাঙ্ক্ষী খেলোয়াড়দের ফুটবলের প্রতি তাদের উচ্চাকাঙ্খা অনুধাবন করতে অনুপ্রাণিত করা এবং তাদের আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ পদ্ধতির সাথে পরিচিত করা।
কলকাতায় প্রাক্তন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং ফ্রেঞ্চ ফুটবলার লুই সাহার উপস্থিতিতে শুরু হওয়া প্রোগ্রামের চতুর্থ সংস্করণটি উল্লেখযোগ্যভাবে সম্পন্ন হতে চলেছে। এটি এখন সারা বছর জুড়ে চলবে, সারা ভারত জুড়ে ১৬টি শহরকে কভার করবে এবং দেশব্যাপী ২৫ হাজারটিরও বেশি তরুণ ফুটবলারকে নিজেদের সাথে যুক্ত করবে।
আরও জানতে এবং ইউনাইটেড উই প্লে প্রোগ্রামের জন্য রেজিস্টার করতে, খেলোয়াড়রা যেতে পারেন – https://www.apollotyres.com/en-in/stories/campaigns/sports/united-we-play-2024/
লুই সাহা, আনুষ্ঠানিকভাবে ইউনাইটেড উই প্লে প্রোগ্রামের চতুর্থ সিজনের কার্যক্রম শুরু করার সময়, কলকাতায় লঞ্চ করতে গিয়ে বলেছিলেন, “ইউনাইটেড উই প্লে-এর চতুর্থ সিজন চালু করতে সাহায্য করার জন্য অ্যাপোলো টায়ারস দ্বারা আমন্ত্রণ পেয়ে আমি সম্মানিত। এটি যেকোন নতুন ফুটবলারের জন্য একটি বিশাল সুযোগ, এবং আমি এপোলো টায়ারসকে ধন্যবাদ জানাতে চাই পরবর্তী প্রজন্মের যুব ফুটবলারদের অনুপ্রাণিত করার এবং তাদের উন্নয়নের দিকে এই দুর্দান্ত সুযোগ তৈরি করার জন্য।”
প্রোগ্রামের প্রথম তিনটি সিজন অত্যন্ত সফল ছিল, সারা দেশ থেকে ১৬ হাজারেরও বেশি খেলোয়াড় হাতে-কলমে শেখা, মাস্টারক্লাস এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করে ছিল। আগের মরসুমে, ভারতের চারজন সহ সাত তরুণ ফুটবলারকে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে যাওয়ার মতো লাইফ টাইম অপর্চুনিটি দেওয়া হয়েছিল।