• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

২৩ এপ্রিল পর্যন্ত  তিহাড় জেলেই বিআরএস নেত্রী কে কবিতা

 দিল্লি, ১৫ এপ্রিল – আবগারি দুর্নীতি মামলায়  আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত দিল্লির তিহাড় জেলেই থাকতে হবে বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে।  কবিতার তিন দিনের সিবিআই হেফাজত শেষ হচ্ছে সোমবার। সোমবারই তাঁকে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে হাজির করে সিবিআই। বিচারক কবিতাকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সোমবারের শুনানিতে সিবিআই জানায়, আপাতত কবিতাকে জিজ্ঞাসাবাদ

 দিল্লি, ১৫ এপ্রিল – আবগারি দুর্নীতি মামলায়  আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত দিল্লির তিহাড় জেলেই থাকতে হবে বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে।  কবিতার তিন দিনের সিবিআই হেফাজত শেষ হচ্ছে সোমবার। সোমবারই তাঁকে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে হাজির করে সিবিআই। বিচারক কবিতাকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সোমবারের শুনানিতে সিবিআই জানায়, আপাতত কবিতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার প্রয়োজন নেই। তাই নতুন করে তাঁকে হেফাজতে নেওয়ার আর্জি জানায়নি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি।

গত ১৫ মার্চ আবগারি দুর্নীতি মামলায় তেলেঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও-এর কন্যা কে কবিতাকে গ্রেফতার করে ইডি। আদালতের নির্দেশে তিহাড় জেলে ছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সেই মামলার তদন্তে তিহাড়ে গিয়ে চন্দ্রশেখর-কন্যাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। তার পর জেলের ভিতর থেকেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

গত শুক্রবার কবিতাকে আদালতে হাজির করায় সিবিআই। নিজেদের হেফাজতে তাঁকে নেওয়ার জন্য আবেদন জানায় তারা। আদালতে সিবিআই দাবি করে, ‘‘২০২২ সালের ১৬ মার্চ দক্ষিণ ভারতের এক আবগারি  ব্যবসায়ী দিল্লিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর অফিসে গিয়ে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে দেখা করেন। ব্যবসা করার জন্য কেজরিওয়ালের সাহায্য চান ওই ব্যবসায়ী। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। পাশাপাশি এই বিষয়ে আলোচনা করার জন্য কবিতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছিলেন। এমনকি, সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য টাকাও চাওয়া হয়েছিল।’’

সিবিআই-এর দাবি, তেলেঙ্গানার বিআরএস নেত্রী কবিতা ওই আবগারি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। তাঁকে হায়দরাবাদে দেখা করতে বলা হয়েছিল। কবিতার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় ওই ব্যবসায়ী কেজরির কথা উল্লেখ করেছিলেন।  বিজয় নায়ারের কথাও জানান।

আবগারি দুর্নীতি মামলায় কবিতা ছাড়াও গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল, দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসৌদিয়া এবং আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিংহ। তাঁদের মধ্যে কেবল সঞ্জয় সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পান।