ওয়েনাড়ের ভূমিধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা চারশো ছাড়াল

Wayanad, Jul 30 (ANI): A rescue operation is underway after massive landslides hit the Meppadi area triggered by torrential rains, which claimed the lives of 11 people and injured several others, in Wayanad on Tuesday. (ANI Photo)

ওয়েনাড়, ৬ আগস্ট – ভূমিধস ‍বিধ্‍বস্ত কেরলের ওয়েনাড় এখন যেন এক পোড়ো ভূমি।       এখনও সেখানে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে ‍বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল। ‍বিভিন্ন জায়গায় ধ্‍বংসস্তূপ সরিয়ে প্রাণের সন্ধানে দিন–    রাত এক করে কাজ চাসিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। দুর্ঘটনার পর আট দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর জী‍বিত প্রাণের সন্ধান পাওয়া খু‍বই কঠিন। ত‍বু ‍বিরামহীন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা, এখনও ধুকধুক আশায় ‍বেঁচে থাকা প্রিয়জনেরাও। মঙ্গলবারও বেশ কয়েকটি দেহ উদ্ধার হয়েছে। মিলেছে কিছু দেহাংশ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খ‍বর , ওয়েনাড়ের ভূমিধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০৪–এ দাঁড়িয়েছে ।
 
একটি রাতেই সম্পূর্ণ ওলোটপালোট হয়ে গিয়েছিল দক্ষিণের রাজ্য কেরলের ওয়েনাড়। একের পর এক ভূমিধসে জমির সঙ্গে মিশে গিয়েছিল ওয়েনাড়ের চারটি গ্রাম। কফির বাগিচা, বাড়িঘর, দোকানপাট এক লহমায় ধূলিসাৎ হয়ে মিশে যায় মাটির সঙ্গে। এখন সেখানে চলছে শেষ পর্যায়ের উদ্ধারকাজ। উদ্ধারকারী দলের সদস্যেরা এখন ওয়েনাড়ের দুর্গম এলাকায় পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন। এই দফায় চালিয়ার নদীর অববাহিকায় হেলিকপ্টারে করে পৌঁছে দেওয়া হবে উদ্ধারকারী দলের সদস্যদের। কারণ ওই এলাকায় উদ্ধারকাজ চালানো এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তবে সেই এলাকায় উদ্ধারকাজ করতে বেশি বাহিনী প্রথম দফায় পাঠানো হবে না। উদ্ধারকাজে মোতায়েন করা হয়েছে বিশেষ বাহিনী। প্রয়োজনে সেখানে আরও সদস্য মোতায়েন করা হতে পারে।


উদ্ধারকাজের সপ্তম দিনে ছ’টি দেহ উদ্ধার করেছে জাতীয় মোকাবিলা বাহিনী। সোমবার ৩০টি দেহ এবং ১৫০-এর বেশি দেহাংশ উদ্ধার হয়। ওয়েনাড়ের এডিজিপি এমআর অজিতকুমার জানিয়েছেন, তল্লাশি অভিযান শেষ পর্যায়ে। মাটির প্রায় ৫০ মিটার নীচে ধসে যাওয়া জায়গায় অনুসন্ধান চলছে। চালিয়ার নদীর অববাহিকাই এখন তাঁদের নজরে।

 

ওয়েনাড়ের উদ্ধারকাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ওই আধিকারিক জানান, নদীর তীরবর্তী দুর্গম এলাকায় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো হচ্ছে না। সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর দু’টি দল তৈরি করা হ‍বে । তাদের বিমানে করে ওই দুর্গম এলাকায় পাঠানো হবে। যদি কোনও মৃতদেহ খুঁজে পাওয়া যায়, তবে তা এয়ারলিফ্ট করা হবে।’’
 

ভূমিধসের পর থেকেই কার্যত বিচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। ফলে ভরসা এখন ড্রোন। দুর্গম এলাকায় উদ্ধারকারী দল ও ত্রাণকর্মীদের খাবার পৌঁছে দিচ্ছে ড্রোন। প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার ভোরে ধস নেমেছিল ওয়েনাড়ে। তার পর থেকে এক নাগাড়ে চলছে উদ্ধারকাজ।ওয়েনাড়ের ভূমিধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা চারশো ছাড়াল


ওয়েনাড়, ৬ আগস্ট – ভূমিধস ‍বিধ্‍বস্ত কেরলের ওয়েনাড় এখন যেন এক পোড়ো ভূমি। এখনও সেখানে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে ‍বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল। ‍বিভিন্ন জায়গায় ধ্‍বংসস্তূপ সরিয়ে প্রাণের সন্ধানে দিন–রাত এক করে কাজ চাসিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। দুর্ঘটনার পর আট দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর জী‍বিত প্রাণের সন্ধান পাওয়া খু‍বই কঠিন। ত‍বু ‍বিরামহীন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা, এখনও ধুকধুক আশায় ‍বেঁচে থাকা প্রিয়জনেরাও। মঙ্গলবারও বেশ কয়েকটি দেহ উদ্ধার হয়েছে। মিলেছে কিছু দেহাংশ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খ‍বর , ওয়েনাড়ের ভূমিধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০৪–এ দাঁড়িয়েছে ।