পুলিশ সূত্রে জানা যায়, যে নম্বর থেকে বার্তাটি পাঠানো হয়েছিল, তার টাওয়ারের অবস্থানের সূত্র ধরেই ফোন নম্বরের মালিকের সন্ধান মেলে। তড়িঘড়ি কর্নাটকের উদ্দেশে রওনা দেয় পুলিশের একটি দল। সেখানে পৌঁছে জানা যায়, ওই ব্যক্তির হোয়াট্সঅ্যাপ নম্বর ব্যবহার করে বার্তাটি পাঠিয়েছে অন্য কেউ। এর পরেই তদন্তে নেমে অভিযুক্ত যুবককে শনাক্ত করে পুলিশ। তাঁকে মুম্বইয়ে নিয়ে এসে মঙ্গলবার আদালতে পেশ করা হয়। আদালতের নির্দেশে আপাতত আগামী দু’দিন পুলিশি হেফাজতে থাকবেন তিনি।
অভিযোগ, বাবা সিদ্দিকি হত্যার পর গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সলমনকে প্রাণে মারার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, এই সুযোগে বিষ্ণইয়ের নাম করে হুমকিবার্তা পাঠাচ্ছেন অন্য কেউ।