দিল্লি, ৫ জানুয়ারি – লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের সক্রিয় হল ইডি। মহারাষ্ট্রে তাদের নিশানায় এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের নাতি তথা দলের বিধায়ক রোহিত রাজেন্দ্র পাওয়ার। শুক্রবার দুপুর থেকে রোহিতের মালিকানাধীন বারামতী অ্যাগ্রো লিমিটেডের পুণে, আওরঙ্গাবাদ, বারামতী এবং অমরাবতীর ৬ টি দফতরে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান। যদিও ইডির দাবি, মহারাষ্ট্রের কয়েকটি সমবায় সংস্থার আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত মামলার জেরে এই তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। মুম্বাই পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ দমন শাখা ২০১৯ সালের আগস্টে এই সংক্রান্ত একটি মামলা দায়ের করেছিল। এর পর বম্বে হাইকোর্ট মহারাষ্ট্রের সমবায় পরিচালিত কয়েকটি চিনি কারখানা বেআইনি ভাবে বিক্রি করার অভিযোগের তদন্ত করার নির্দেশ দিলে তদন্তের ভার নেয় ইডি।
৩৮ বছরের রোহিত শরদের দাদা আপ্পাসাহেব পাওয়ারের নাতি। অজিত হলেন শরদের ছোট ভাই অনন্তের ছেলে। ২০১৭ সালে এনসিপির টিকিটে মহারাষ্ট্র জেলা পরিষদ নির্বাচনে লড়ে রোহিতের রাজনৈতিক যাত্রার শুরু। ২০১৯ সালে মহারাষ্ট্র বিধানসভার ভোটে আহমদনগর জেলার কারজত-জামখেড় বিধানসভা আসন থেকে নির্বাচিত হন তিনি। পশ্চিম মহারাষ্ট্রে এনসিপি সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বেও ছিলেন রোহিত।
গত বছর ভাইপো অজিত পাওয়ারের বিদ্রোহ এবং বিজেপি শিবিরে যোগদানের পরে এনসিপি প্রধান শরদ পাশে পেয়েছেন তাঁর সাংসদ কন্যা সুপ্রিয়া সুলে এবং নাতি রোহিতকে। এই যুবনেতা লোকসভা ভোটের আগে ধারাবাহিক ভাবে রাজ্য সফর করে এনসিপির শরদ গোষ্ঠীকে শক্তিশালী করে তুলছিলেন। এই পরিস্থিতিতে তাঁর সংস্থায় হানার ঘটনায় ফের সামনে উঠে এসেছে বিজেপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ।
গত বছর ভাইপো অজিত পাওয়ারের বিদ্রোহ এবং বিজেপি শিবিরে যোগদানের পরে এনসিপি প্রধান শরদ পাশে পেয়েছেন তাঁর সাংসদ কন্যা সুপ্রিয়া সুলে এবং নাতি রোহিতকে। এই যুবনেতা লোকসভা ভোটের আগে ধারাবাহিক ভাবে রাজ্য সফর করে এনসিপির শরদ গোষ্ঠীকে শক্তিশালী করে তুলছিলেন। এই পরিস্থিতিতে তাঁর সংস্থায় হানার ঘটনায় ফের সামনে উঠে এসেছে বিজেপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ।