শনিবার এবিভিপির কর্মসূচি আটকাতে আগেই তৈরী ছিল পুলিশ। সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হয় জমায়েত। মিছিল করে এগোতেই তাঁদের আটকে দেয় দিল্লি পুলিশ । ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে দিল্লির হ্যালি রোড। ব্যারিকেড টেনে আটকে দেওয়া হয় রাস্তা। এলাকায় মোতায়েন বিরাট পুলিশ বাহিনী। পরিস্থিতি সামলাতে জল কামান প্রস্তুত রাখে পুলিশ। অর্থাৎ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে যা তার ব্যবহার শুরু হবে তা স্পষ্ট।
যদিও পুলিশের সমস্ত প্রস্তুতিই যেন ছাত্র আন্দোলনের কাছে ভেঙে পড়ার অবস্থায় দাঁড়ায়। শুরুতেই প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে ফেলে আন্দোলনকারী। এরইমধ্যে আন্দোলনকারীদের ঠেকাতে পুলিশের সঙ্গে মাঠে নামতে দেখা যায় আধা সামরিক বাহিনীকে। যদিও বঙ্গভবনের দিকে নাছোড় আন্দোলনকারীরা। আন্দোলনে ছিলেন স্বপ্না দাস। ক্ষোভে গর্জে উঠলেন তিনিও। বললেন, “এখনও অনেককে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। আমরা চাইছি সমস্ত দোষীদের শাস্তি হোক।’মমতার দায়ভারের প্রশ্ন টেনে স্বপ্ন বলেন, ‘মমতা এখন ক্ষতিপূরণের কথা বলছেন। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী হয়ে ওনার এসব কথা বলতে লজ্জা করে না?”