সকালে টুইট করে তৃণমূল ছাড়ার পর থেকেই সম্ভাবনা তৈরী হয়েছিল। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে কাজ করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যশবণ্ট সিনহা।
তখনই একটা জল্পনা শুরু হয়েছিল তবে কি বিরোধী জোটের রাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। তাতেই শিলমোহর পড়ল। শেষ পর্যন্ত ১৮ টি বিরোধী দলের
বৈঠকে সর্বসম্মত ভাবে প্রার্থী হিসাবে ঘোষনা করা হলো প্রাক্তন এই বিজেপি মন্ত্রীর।
প্রথমে শরদ পাওয়ার, ফারুক আবদুল্লা ও গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর নাম উঠে আসে, যদিও এরা প্রত্যেকেই লড়াই থেকে সরে যান। আর এর পরই যশবন্ত সিনহার নাম প্রস্তাব করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে মঙ্গলবার এই বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত না থাকলেও তৃণমূলের তরফে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ দেন। আর সেই বৈঠকেই ঠিক হলো যশবন্ত সিনহার নাম।
কংগ্রেস, বাম বা ইউপিএর দল গুলো তো ছিলই , এমনকী আসাউদ্দিন ওয়াইসির মিম ও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আপও সমর্থন করেছে যশবন্ত সিনহাকে।
সূত্রের খবর, টিআরএসও বিরোধী জোটের প্রার্থীকেই সমর্থন করবে বলে মৌখিকভাবে সম্মতি দিয়েছে। ইতিমধ্যেই যশবন্ত সিনহাকে টুইট করে অভিনন্দন জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়