• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

ভয়াবহ ধ্বংসলীলা ভুলতে পারিনি: রতন টাটা

এক দশকেরও বেশি সময় পর, হামলার ক্ষত সারিয়ে ফের সেজে উঠেছে তাজ। ২০০৯ সালে হােটেলের নিহত হওয়া ৩১ জনের স্মরণে একটি স্মারকেরও উদ্বোধন করেন রতন টাটা।

২০০৮ সালের মুম্বইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার নিশানা ছিল তাজমহল প্যালেস হােটেল। (File Photo: IANS)

২০০৮ সালের মুম্বইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার নিশানা ছিল টাটা গােষ্ঠীর তাজমহল প্যালেস হােটেলও। রক্তের দাগ লেগেছিল মুম্বইয়ের ‘তাজ’-এও। নিজের টুইটার এবং ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে সে দিনের দগদগে ক্ষতের কথাই এদিন তুলে ধরেছেন রতন টাটা। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক জোট হয়ে লড়াই চালিয়েছিলেন মুম্বইবাসী- সে কথাও বলেছেন তিনি। 

রতন টাটা লিখেছেন, ‘আমরা যাঁদের হারিয়েছি তাঁদের নিয়ে শােকপ্রকাশ করছি, যে সব বীর আত্মত্যাগ করেছেন তাঁদের সম্মান জানাচ্ছি, কিন্তু একতা, উদারতা এবং সংবেদনশীলতারও প্রশংসা করতে হবে। তার লালনপালন করতে হবে। আশা করছি তা সুদুর ভবিষ্যতেও উজ্জ্বল হয়ে থাকবে।’ 

মুম্বই হামলার সময় জঙ্গিদের অন্যতম নিশানা ছিল তাজ হােটেল। সেখানে হত্যালীলা চালিয়েছিল আমির আজমল কাসভ এবং তার সহযােগীরা। বােমা এবং গুলিতে হােটেলের মধ্যেই নিহত হয়েছিলেন ওই হােটেলের কর্মী এবং অতিথি-সহ ৩১ জন। আহত হয়েছিলেন বহু। 

এক দশকেরও বেশি সময় পর, হামলার ক্ষত সারিয়ে ফের সেজে উঠেছে তাজ। ২০০৯ সালে হােটেলের নিহত হওয়া ৩১ জনের স্মরণে একটি স্মারকেরও উদ্বোধন করেন রতন টাটা। মুম্বইয়ের তাজ হােটেল ছাড়াও, লিওপােল্ড কাফে, ওবেরয়, নরিম্যান হাউস এবং ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস স্টেশনে হামলা চালিয়েছিল লস্কর জঙ্গিরা। মৃত্যু হয়েছিল মােট ১৬৬ জনের।