• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

নির্ভয়া স্কিম চালু করলেন নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।

দিল্লি:- নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি নির্ভয়া স্কিম নামে একটি প্রকল্প চালু করলেন। এই প্রকল্প চালু করার প্রধান লক্ষ্যই হল গর্ভাবতী নির্যাতিতা নাবালিকাদের পরিকাঠামোগত ও আর্থিক সহযোগিতা নিশ্চিত করা। ধর্ষণের কারণে যেসব গর্ভবতী মহিলাদের পাশে তাদের পরিবার তাদের পাশে থাকে না এবার সেইসমস্ত নির্যাতিতা মহিলাদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সোমবার এই

দিল্লি:- নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি নির্ভয়া স্কিম নামে একটি প্রকল্প চালু করলেন। এই প্রকল্প চালু করার প্রধান লক্ষ্যই হল গর্ভাবতী নির্যাতিতা নাবালিকাদের পরিকাঠামোগত ও আর্থিক সহযোগিতা নিশ্চিত করা। ধর্ষণের কারণে যেসব গর্ভবতী মহিলাদের পাশে তাদের পরিবার তাদের পাশে থাকে না এবার সেইসমস্ত নির্যাতিতা মহিলাদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সোমবার এই প্রকল্প চালু করার পরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি বলেন, ধর্ষণের কারণে গর্ভাবতী পরিবার পরিত্যক্ত নাবালিকাদের আশ্রয়, খাদ্য ও আইনি সাহায্য দেবে কেন্দ্র সরকার। সূত্রের খবর, এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় স্মৃতি ইরানি জানিয়েছেন, প্রকল্পের নাম নির্ভয়া স্কিম। এই প্রকল্প চালু করার প্রধান লক্ষ্যই হল গর্ভাবতী নির্যাতিতা নাবালিকাদের পরিকাঠামোগত ও আর্থিক সহযোগিতা নিশ্চিত করা। রাজ্যের সহযোগিতায় এজাতীয় প্রকল্প চলবে বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের ও শিশুদের নিয়ে যে সংস্থাগুলি কাজ করে তাদের সহযোগিতা চেয়েছি।’ ২০২১ সালে চালু হয়েছিল মিশন বাৎসল্য শিশুদের সুরক্ষা ও কল্যাণ প্রকল্প। স্মৃতি ইরানি বলেছেন, নতুন প্রকল্পের অধীনে এই অতিরিক্ত সহায়তা শিশুদের দেওয়া হয। তিনি আরও বলেছেন, চাইল্ড কেয়ার ইনস্টিটিউট ও আফটার কেয়ারে থাকে মহিলারাই এই সুবিধা পাবে। ১৮-২৩ বছর বয়সী মেয়েরা মূলত এই প্রকল্পের আওতায় থাকবে। ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর তথ্য অনুসারে ২০২১ সালে ৫১৮৮৩টি POCSO আইনের মামলা দায়ের করা হয়েছিল ২০২১ সালে। যার মধ্যে এখনও পর্যন্ত ৬৪ শতাংশ পেনিট্রিটিভ যৌন নিপীড়ন ও ক্রমর্ধমান অনুপ্রবেশমূলক যৌন নিপীড়নের। নতুন স্কিমটি অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের সুবিধে দেওয়ার পাশাপাশি যারা অনুপ্রবেশমূলক যৌন নিপীড়ন ও উত্তেজনাপূর্ণ অনুপ্রবেশমূলক যৌন নির্যাতনের শিকার তারাও এই সুবিধে পাবে। যেমন এই প্রকল্পের অধীনে নির্যাতিতা ও তার সদ্যোজাত সন্তানের চিকিৎসার সুবিধেগুলি রয়েছে, তেমনই প্রসূতি নব-জাতক ও শিশুর যত্নও করা হবে। তবে এই প্রকল্পের সুবিধে পাওয়ার জন্য এফআইআরএর একটি কপি পেশ করতে হবে নির্যাতিতাকে।