• facebook
  • twitter
Wednesday, 20 November, 2024

কাশ্মীরের মাদক-সন্ত্রাস মামলায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল এনআইএ

কাশ্মীরের নারকো-টেররে জড়িত এক জঙ্গিকে অবশেষে পাকড়াও করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ। সন্ত্রাসবাদের প্রচারে তহবিল সংগ্রহের জন্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ ও বিক্রি করার কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। পাকিস্তানের নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগও রয়েছে এই জঙ্গির বিরুদ্ধে। ২০২০-র কাশ্মীরের মাদক-সন্ত্রাস মামলায় যুক্ত থাকার অপরাধে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০২০ থেকেই পলাতক ছিলেন এই জঙ্গি।

কাশ্মীরের নারকো-টেররে জড়িত এক জঙ্গিকে অবশেষে পাকড়াও করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ। সন্ত্রাসবাদের প্রচারে তহবিল সংগ্রহের জন্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ ও বিক্রি করার কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। পাকিস্তানের নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগও রয়েছে এই জঙ্গির বিরুদ্ধে। ২০২০-র কাশ্মীরের মাদক-সন্ত্রাস মামলায় যুক্ত থাকার অপরাধে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০২০ থেকেই পলাতক ছিলেন এই জঙ্গি।

ধৃত জঙ্গির নাম মুনির আহমেদ বান্দে। গত চার বছর ধরেই গ্রেপ্তারি এড়িয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। জম্মু-কাশ্মীর এবং ভারতের অন্যান্য অংশে সন্ত্রাস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তহবিল তৈরির লক্ষ্যে ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এনআইএ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, লস্কর-ই-তৈযবা এবং হিজবুল-মুজাহিদিন-এর মতো নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে তাঁর জড়িত থাকার কথা প্রকাশ্যে আসে ২০২০ সালের জুন মাসে।

এনআইএ জানিয়েছে, শুধু জম্মু-কাশ্মীর নয়, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সন্ত্রাস ছড়িয়ে দেওয়ার নানা ছক ছিল মুনিরের। দেশজুড়ে ড্রাগচক্র চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছিল সে। এখান থেকে যে টাকা পাওয়া যেত তা থেকেই রাজ্যগুলিতে জঙ্গি কার্যকলাপে ছক ছিল।  

২০২০ সালে কুপওয়ারা পুলিশ যানবাহন তল্লাশির সময়  কায়রো ব্রিজ থেকে ২ কেজি হেরোইন এবং ২০ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করেছিল। বারামুল্লা থেকে কূপওয়ারা যাওয়ার পথে অভিযুক্ত আবদুল মোমিন পির নাম একজনের গাড়ি আটক করা হয়। তাঁকে জেরা করে আরও ১৫ কেজি হেরোইন এবং ১ কোটি টাকার বেশি নগদ উদ্ধার করা হয়। তখন থেকেই এই মুনিরকে খুঁজছিল স্থানীয় পুলিশ এবং এনআইএ।