• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

দ্বাদশের পাঠ্যসূচিতে ‘আর্টিকেল ৩৭০’, সরল ‘আজাদ কাশ্মীর’ চিনা অনুপ্রবেশ

দিল্লি, ১৮ জুন– দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে এবার নতুন বিষয় হিসেবে যোগ করা হয় কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার৷ বদলে বাদ হল আজাদ কাশ্মীর, ভারত সীমান্তে চিনা অনুপ্রবেশের মতো একাধিক শব্দ৷ শুধু কি কাশ্মীর পাকিস্তান, চিন, কাশ্মীর নিয়েও একাধিক রদবদল নজরে এল এনসিইআরটি (ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশনাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং)-এর রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পাঠ্যসূচিতে৷ পরিবর্তে একাধিক নতুন বিষয়

দিল্লি, ১৮ জুন– দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে এবার নতুন বিষয় হিসেবে যোগ করা হয় কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার৷ বদলে বাদ হল আজাদ কাশ্মীর, ভারত সীমান্তে চিনা অনুপ্রবেশের মতো একাধিক শব্দ৷ শুধু কি কাশ্মীর পাকিস্তান, চিন, কাশ্মীর নিয়েও একাধিক রদবদল নজরে এল এনসিইআরটি (ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশনাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং)-এর রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পাঠ্যসূচিতে৷ পরিবর্তে একাধিক নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে নতুন সিলেবাসে৷
দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বই থেকে পুরানো আজাদ কাশ্মীর শব্দটি পুরোপুরি পাল্টে তাকে ভারতের অংশ হিসেবে জুড়ে দেওয়া হয়েছে৷ পুরানো বইয়ের ১১৯ পাতায় ‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর’ শব্দটি জায়গা পেয়েছে ‘ভারত দাবি করে, ওই এলাকা অবৈধভাবে দখল করা হয়েছে লাইনের বদলে৷ তবে এই লাইন পুরোপুরি বদল করে নয়া সিলেবাসে স্পষ্ট ভাষায় লেখা হয়েছে, ‘এটি ভারতীয় ভুখণ্ড৷ যা অবৈধভাবে পাকিস্তান দখল করে রেখেছে৷ এই এলাকাকে বলা হয় পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীর৷’
পাশাপাশি নয়া সিলেবাসের ১৩২ পৃষ্ঠায় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা অপসারনের বিষয়টি৷ আগে উল্লেখ ছিল, জম্মু ও কাশ্মীর-সহ উত্তর-পূর্বের একাধিক রাজ্যকে বিশেষ বিধান দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে৷ জম্মু ও কাশ্মীরকে এই বিশেষ মর্যাদা দেয় ৩৭০ ধারা৷ যা ২০১৯ সালে তুলে নেওয়া হয়৷ নয়া সিলেবাসে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের অগাস্টে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে নেন দেশের রাষ্ট্রপতি৷ যার বিস্তারিত লিঙ্কও জুড়ে দেওয়া হয়েছে বইতে৷ এর পাশাপাশি চিনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত সম্পর্কিত বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা হয়েছে নয়া সিলেবাসে৷