মাদক কান্ডের তদন্তে প্রতিমুহুর্তে নতুন নতুন চমক প্রকাশ্যে আসায় নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর তরফে গোয়াগামী ত্রুজ থেকে নিষিদ্ধ মাদক আটকের মামলার তদন্তকে অগাস্তা ক্রিস্টি ও শার্লক হোমসের কাহিনীর প্রতিটি পাতায় থাকা চমকের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। মাদক কান্ডের তদন্তে প্রতিদিনই নতুন চমক প্রকাশ্যে আসছে।
ধৃত আরিয়ান খান ও তার দুই বন্ধুর মোবাইলে হোয়াটস অ্যাপ চ্যাট থেকে এমনকিছু তথ্য উদ্ধার হয়েছে, যা এককথায় ‘ভয়ঙ্কর’ ও ‘অপরাধমূলক’। এনসিবি বলি অভিনেতা শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খান সহ এখনও পর্যন্ত ১৬ জনকে গ্রেফতার করেছে।
অতিরিক্ত মুখ্য মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আর এম নারলিকার ক্রুজ থেকে ধৃত আব্দুল কাদির শেখ, অভিন সাহু, শ্রেয়াস নায়ার, মণীষ রাজগরিয়াকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত এনসিবি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অপরাধের গতিপ্রকৃতির নিরিখে গভীর তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে।
তবেই এই মাদক চক্রের শুরুতে পৌঁছনো সম্ভব হবে। গত সোমবার আরিয়ান খান সহ সাতজনকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এনসিবি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল। এনসিবি’র তরফে দাবি করা হয়েছে, আরিয়ান খান হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটে মূলত প্রয়োজনীয় মাদকের দাম কিভাবে মেটানো হবে তা নিয়ে আলোচনা করেছে।
শুধু তাই নয়, একাধিক কোড নামও ব্যবহার করা হয়েছে। আরিয়ান খান ও তার দুই বন্ধুর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট থেকে এমনকিছু তথ্য উদ্ধার হয়েছে, যা এককথায় ‘ভয়ঙ্কর’ ও ‘অপরাধমূলক’। আরিয়ান খানের আইনজীবী দাবি করেছিলেন আরিয়ান খানের থেকে কোনও ধরনের মাদক পাওয়া যায়নি।