• facebook
  • twitter
Thursday, 26 December, 2024

মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং-এর বাসভবনের কাছে উদ্ধার মর্টার বোমা, বাড়ল নিরাপত্তা  

গোষ্ঠী হিংসায় উত্তপ্ত মণিপুরে ফের চাঞ্চল্য ছড়াল মঙ্গলবার। মঙ্গলবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং-এর ব্যক্তিগত বাসভবনের কাছে, লুয়াংশাংবাম থেকে এক কিলোমিটার দূরে মণিপুরের কোইরেঙ্গেই-এর কাছে একটি মর্টার বোমা পাওয়া যায়। স্থানীয়দের দাবি, সোমবার রাতে একটি রকেট-চালিত বোমা নিক্ষেপ করা হলেও বিস্ফোরণ হয়নি। মঙ্গলবার ভোরে ৫১ মিমি মর্টার বোমাটি দেখতে পাওয়ার পর এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। কী ভাবে বোমাটি মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছাকাছি এল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।  

গোষ্ঠী হিংসায় উত্তপ্ত মণিপুরে ফের চাঞ্চল্য ছড়াল মঙ্গলবার। মঙ্গলবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং-এর ব্যক্তিগত বাসভবনের কাছে, লুয়াংশাংবাম থেকে এক কিলোমিটার দূরে মণিপুরের কোইরেঙ্গেই-এর কাছে একটি মর্টার বোমা পাওয়া যায়। স্থানীয়দের দাবি, সোমবার রাতে একটি রকেট-চালিত বোমা নিক্ষেপ করা হলেও বিস্ফোরণ হয়নি। মঙ্গলবার ভোরে ৫১ মিমি মর্টার বোমাটি দেখতে পাওয়ার পর এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। কী ভাবে বোমাটি মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছাকাছি এল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, ইম্ফলে লুয়াংশাংবামে মুখ্যমন্ত্রী বীরেনের সিং-এর বাসভবনের কাছ থেকেই মর্টার বোমাটি উদ্ধার হয়। তবে এটি মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন নয়। তাঁর ব্যক্তিগত এই বাসভবনে মাঝেমধ্যেই আসেন বীরেন সিং। বোমা উদ্ধারের সময় তিনি তাঁর বাসভবনে ছিলেন কি না তা এখনও জানা যায়নি।স্থানীয়দের একাংশের অনুমান, সোমবার রাতে বোমাটি কেউ ছুঁড়েছিলেন। কিন্তু কোনও কারণে বোমা বিস্ফোরণ হয়নি। বিস্ফোরণ হলে বড় ক্ষতি হতে পারত বলে মনে করা হচ্ছে।
 
অন্যদিকে অপর একটি ঘটনায়, রবিবার হেইনগাং পুলিশ স্টেশনের আওতাভুক্ত ইম্ফল পূর্বের পিডব্লিউডি-র এক ঠিকাদারের বাড়ির কাছ থেকে একটি হ্যান্ড গ্রেনেড পাওয়া যায়।
 
মণিপুর পুলিশ শনিবার গভীর রাতে একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে নিষিদ্ধ আন্ডারগ্রাউন্ড সংগঠন কাংলেইপাকের পিপলস রেভোলিউশনারি পার্টির ৬ জন জঙ্গিকে  গ্রেপ্তার করার কথা ঘোষণা করে। এছাড়াও হিরোক পুলিশ স্টেশনের আওতাভুক্ত থৌবল জেলার সালুংফামে ১ জনকে হত্যার কথা ঘোষণা করা হয়েছে । 
 
প্রসঙ্গত, মাঝে কিছু দিনের বিরতির পর গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে মণিপুরে পরিস্থিতি আবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। সাধারণ নাগরিক এবং নিরাপত্তা কর্মী উভয়কে লক্ষ্য করে একাধিক হামলা চালানো হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ এবং যৌথ বাহিনী ।