লােকসভা নির্বাচনে সাফল্যের পর বিজেপির প্রবীণ নেতা আদবানি ও মুরলী মনােহর জোশীর বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাত করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি ও দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।
প্রধানমন্ত্রী টুইট করে লেখেন ,’লালকৃষ্ণ আদবানির সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাত করলাম।বিজেপির আজকের সাফল্যের নেপথ্যে লালকৃষ্ণ আদবানির মতাে মহান নেতাদের অবদান রয়েছে।তাঁরা দলকে গড়ে তােলার জন্য দশকের পর দশক ধরে কঠিন পরিশ্রম করে গেছেন।তাঁরা নতুন মতাদর্শের প্রতিষ্ঠা করেছেন’।
বিজেপি ৫৪২টা আসনের মধ্যে ৩০৩ টা আসনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয় লাভ করেছে।পরের দিনই সকালে প্রথম লালকৃষ্ণ আদবানির বাড়িতে গিয়ে প্রবীণ নেতার সঙ্গে সাক্ষাত করে তাঁর আশীর্বাদ গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী মােদি ও অমিত শাহ।পরে আদবানি ও তাঁর ছবিও পােস্ট করেন।তারপর প্রবীণ নেতা মুরলী মনােহর জোশীর বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাত করেন।
লালকৃষ্ণ আদবানি ও মুরলী মনােহর জোশীকে দলের তরফে লোকসভা নির্বাচনে টিকিট দেওয়া হয়নি।গান্ধিনগর লােকসভা ও আসনে লালকৃষ্ণ আদবানির জায়গায় অমিত শাহকে টিকিট দেওয়া হয়েছিল।তিনি লক্ষণীয় ৫.৫৭ লাখ ভােটে জয়ী হয়েছেন।কানপুর আসনে টিকিট না দেওয়ায় মুরলী মনােহর জোশী সর্বসমকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন।তাঁর বদলে দল সত্যদেব পচৌরিকে টিকিট দিয়েছিল। তিনি কানপুর আসনে জয়ী হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী মােদি টুইট করে লেখেন , ‘ডক্টর মুরলী মনােহর জোশী বিদ্বান , জ্ঞানী মানুষ।ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি সাধনে তাঁর অবদান লক্ষণীয়।বিজেপির দলীয় সংগঠনকে শক্তিশালী করে তােলার নেপথ্যে তিনি কাজ চালিয়ে গেছেন। তিনি আমার পরামর্শদাতা ও গুরু।জয়ের পর গুরুর আশীর্বাদ গ্রহণ করলাম ’।