প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগে মণিপুরের জিরিবামে কুকি জঙ্গি এবং সিআরপিএফ জওয়ানদের মধ্যে গুলি যুদ্ধ হয়। অভিযোগ, সেই সময় একদল কুকি জঙ্গি মেইতেই সম্প্রদায়ের তিন মহিলা এবং তিন শিশুকে অপহরণ করে। ১০ কুকি জঙ্গি নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়। যদিও কুকি সম্প্রদায়ের দাবি, নিহত ১০ জন ছিলেন ‘গ্রামের স্বেচ্ছাসেবী’। জিরিবাম থেকে একই পরিবারের তিন মহিলা এবং তিন শিশুকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছিল কুকি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে। ওই ছ’জনই ছিলেন মেইতেই সম্প্রদায়ের।
দেহ উদ্ধারের পর থেকে নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় মণিপুরে। বিচার চেয়ে এবং অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি জানিয়ে ইম্ফলের রাস্তায় বিক্ষোভ শুরু হয়। উত্তেজিত জনতা রাজ্যের বেশ কয়েক জন বিধায়কদের বাড়িতে হামলা চালায়। সেই ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে আগেও গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১।অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।