রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে খাদ্য উৎপাদনে প্রভাব পড়েছিল। কৃষকেরা কৃষিকাজ করতে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন। তবে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ২০২৩ অর্থবর্ষ থেকে ২০২৪ অর্থবর্ষে ১.৩ শতাংশ কমেছে। করোনার ধাক্কা সামলে এটাই খুচরো মুদ্রাস্ফীতির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন হার বলেও দাবি করা হয়েছে রিপোর্টে।
রিপোর্টে বার্ষিক বেকারত্বের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই হার আগামী অর্থবর্ষে কমতে পারে। করোনা পর্বের পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মসংস্থান বেড়েছে, যা ভারতের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলেছে। মেয়েদের কর্মমুখী হওয়ার হারও বেড়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে এই হার ছিল ২৩.৩ শতাংশ। গত ছ’বছর সেই হার ক্রমাগত বেড়েছে। ২০২২-২৩ সালে তা এসে দাঁড়ায় ৩৭ শতাংশে। বিশেষত, গ্রামের মহিলাদের কাজ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে রিপোর্টে প্রকাশ ।
প্রসঙ্গত, এবারের বাজেট পেশ করার সঙ্গে সঙ্গে নতু রেকর্ড গড়বেন অর্থমন্ত্রী। মোরারজি দেশাইয়ের রেকর্ড ভেঙে টানা ৭ বার বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন।