• facebook
  • twitter
Monday, 16 September, 2024

কর্মরত চিকিৎসক – স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হলে ৬ ঘণ্টার মধ্যে এফআইআর দায়ের, সরকারি হাসপাতালগুলিকে কড়া নির্দেশ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার পর নড়েচড়ে ‍বসল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে এক নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়েছে এ‍বারথেকে  কোনও স্বাস্থ্যকর্মীর ‍বিরুদ্ধে কোনও হিংসার ঘটনা ঘটলে প্রাথমিকভা‍বে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে পদক্ষেপ করতে হ‍বে। কর্মরত অবস্থায় কোনও চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হলে, ৬ ঘণ্টার মধ্যেই এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে। আর জি কর হাসপাতালের শিক্ষান‍বিশ চিকিৎসককে নির্যাতন ও খুনের ঘটনার পরই কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের। স্বাস্থ্য ও পরি‍বার কল্যাণ মন্ত্রকের জারি করা ‍বিজ্ঞপ্তিতে ‍বলা হয়েছে, ‘ ঘটনার সর্‍বোচ্চ ৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি এফআইআর দায়ের করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানকেই দায়িত্ব নিতে হ‍বে। ‘ নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে,, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা গিয়েছে যে দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা বিভিন্ন সময়ে কর্তব্যরত থাকাকালীন হেনস্থা বা মারধরের শিকার হন। অনেক সময় গালিগালাজ বা মৌখিক হেনস্থার মুখে পড়তে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ঘটনায় জড়িত থাকে রোগী বা রোগীর পরিবার।’ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকায় স্পষ্টই বলা হয়েছে যে হাসপাতালে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে, ৬ ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে হবে। অভিযোগ জানানোর দায়িত্ব নিতে হবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেই।   কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে তাণ্ডবের পরে কেন্দ্রের তরফে সেই নির্দেশিকা দেওয়া হল । বুধবার রাতে সেখানে তাণ্ডব চালানো হয়। ভাঙচুর চালানো হয় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। চিকিৎসক এবং নার্সদের গায়েও হাত দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই ঘটনায় প্রাথমিকভাবে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে কলকাতা পুলিশ। প্রসঙ্গত, আরজি কর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসক-পড়ুয়ার  দেহ    উদ্ধারের পরও পুলিশে অভিযোগ জানাতে গড়িমসি করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, এমনটাই অভিযোগ। জানা গিয়েছে, হাসপাতালের সেমিনার রুমের ভিতর থেকে চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পাঁচ ঘণ্টা পর পুলিশে এফআইআর দায়ের করা হয়, এ‍বং যা ছিল খু‍বই সংক্ষিপ্ত। হাইকোর্টে এই নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। যদিও প্রিন্সিপালের বক্তব্য, অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।   স্বাস্থ্য পরিষে‍বার ডিজি অতুল গোয়েলের দফতরের তরফে এইমস সহ কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালের মেডিক্যাল সুপারিনটেনডেন্ট এ‍বং পরিচালকদের পাশাপাশি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষদের উদ্দেশে এই ‍বিজ্ঞপ্তি জারি

আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার পর নড়েচড়ে ‍বসল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে এক নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়েছে এ‍বারথেকে  কোনও স্বাস্থ্যকর্মীর ‍বিরুদ্ধে কোনও হিংসার ঘটনা ঘটলে প্রাথমিকভা‍বে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে পদক্ষেপ করতে হ‍বে। কর্মরত অবস্থায় কোনও চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হলে, ৬ ঘণ্টার মধ্যেই এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে। আর জি কর হাসপাতালের শিক্ষান‍বিশ চিকিৎসককে নির্যাতন ও খুনের ঘটনার পরই কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের।
স্বাস্থ্য ও পরি‍বার কল্যাণ মন্ত্রকের জারি করা ‍বিজ্ঞপ্তিতে ‍বলা হয়েছে, ‘ ঘটনার সর্‍বোচ্চ ৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি এফআইআর দায়ের করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানকেই দায়িত্ব নিতে হ‍বে। ‘ নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে,, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা গিয়েছে যে দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা বিভিন্ন সময়ে কর্তব্যরত থাকাকালীন হেনস্থা বা মারধরের শিকার হন। অনেক সময় গালিগালাজ বা মৌখিক হেনস্থার মুখে পড়তে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ঘটনায় জড়িত থাকে রোগী বা রোগীর পরিবার।’ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকায় স্পষ্টই বলা হয়েছে যে হাসপাতালে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে, ৬ ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে হবে। অভিযোগ জানানোর দায়িত্ব নিতে হবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেই।
 
কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে তাণ্ডবের পরে কেন্দ্রের তরফে সেই নির্দেশিকা দেওয়া হল । বুধবার রাতে সেখানে তাণ্ডব চালানো হয়। ভাঙচুর চালানো হয় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। চিকিৎসক এবং নার্সদের গায়েও হাত দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই ঘটনায় প্রাথমিকভাবে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে কলকাতা পুলিশ।


প্রসঙ্গত, আরজি কর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসক-পড়ুয়ার  দেহ    উদ্ধারের পরও পুলিশে অভিযোগ জানাতে গড়িমসি করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, এমনটাই অভিযোগ। জানা গিয়েছে, হাসপাতালের সেমিনার রুমের ভিতর থেকে চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পাঁচ ঘণ্টা পর পুলিশে এফআইআর দায়ের করা হয়, এ‍বং যা ছিল খু‍বই সংক্ষিপ্ত। হাইকোর্টে এই নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। যদিও প্রিন্সিপালের বক্তব্য, অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

 
স্বাস্থ্য পরিষে‍বার ডিজি অতুল গোয়েলের দফতরের তরফে এইমস সহ কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালের মেডিক্যাল সুপারিনটেনডেন্ট এ‍বং পরিচালকদের পাশাপাশি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষদের উদ্দেশে এই ‍বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, আর জি করে তাণ্ডবের ঘটনায় শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে তিরস্কারের মুখে পড়ে পুলিশ এবং রাজ্য প্রশাসন। ‍বিপুল সংখ্যক লোক জমায়েতের বিষয়ে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ জানত না, এও বিশ্বাসযোগ্য নয় ‍বলে আদালতের তরফে ‍বলা হয়।