• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

লোকসভা ভোটে লড়তে সর্বাধিক ৯৫ লাখই সীমা প্রার্থীর

দিল্লি, ১৬ মার্চ– ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই গোটা দেশে আদর্শ আচরণ বিধি বা মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট (এমসিসি) চালু হয়ে যাবে৷ রাজনৈতিক দলগুলি এবং প্রার্থীরা ভোটে কে কত খরচ করছে সেদিকে জোরদারি নজরদারি চালাবে কমিশন৷ কমিশনের বিধি অনুযায়ী, অতীতে লোকসভা ভোটে এক একজন প্রার্থী সর্বাধিক ৭০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারতেন৷ এলাকা ভিত্তিক

দিল্লি, ১৬ মার্চ– ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই গোটা দেশে আদর্শ আচরণ বিধি বা মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট (এমসিসি) চালু হয়ে যাবে৷ রাজনৈতিক দলগুলি এবং প্রার্থীরা ভোটে কে কত খরচ করছে সেদিকে জোরদারি নজরদারি চালাবে কমিশন৷ কমিশনের বিধি অনুযায়ী, অতীতে লোকসভা ভোটে এক একজন প্রার্থী সর্বাধিক ৭০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারতেন৷ এলাকা ভিত্তিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির নিরিখে ২০১৪ সালের পর ২০২০ সালে প্রার্থীদের খরচের সীমা বৃদ্ধি করা হয়৷ বর্তমানে তা বাডি়য়ে ৯৫ লাখ টাকা পর্যন্ত করা হয়েছে৷

সময়ের সঙ্গে যেমন ভোট প্রচারের ধরন বদলেছে তেমনই বদলছে প্রার্থীদের খরচের বহর৷ জনসভা, মিছিল, বাডি় বাডি় প্রচার, ফ্ল্যাগ, ব্যানারের পাশাপাশি অনলাইন প্রচারকেও হাতিয়ার করছে রাজনৈতিক দলগুলি৷ ভোটে জিততে প্রচারে জলের মতো টাকা খরচের অভিযোগও ওঠে একাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে৷ তাই প্রার্থীদের খরচে নজরদারি চালাতে এবারই প্রথম লোকসভা ভোটে ইডিকেও ব্যবহার করছে ইলেকশন কমিশন৷ কিন্ত্ত একজন প্রার্থী ভোট প্রচারে সর্বাধিক কত টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারেন তা নিয়ে বিস্তর চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছে নির্বাচন কমিশন৷
এতদিন ভোট প্রচারে ই-রিকশা বা সাইকেল রিকশায় চড়লে ভোট প্রচারের খরচে সেই হিসেবে উল্লেখ করতে হত না প্রার্থীকে৷ তবে এবার আর তা থাকছে না৷ কমিশন সূত্রের খবর, এবার থেকে এক্ষেত্রেও প্রার্থীদের খরচের হিসেব জমা দিতে হবে৷ প্রার্থীরা খরচের সঠিক তথ্য জমা দিচ্ছে কি না, তা জানতে পর্যবেক্ষকদের পাশাপাশি ইডি, আয়করের মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাও গোপনে নজরদারি চালাবে৷ পুরো প্রক্রিয়াটাই হবে কমিশনের অধীনে৷