• facebook
  • twitter
Thursday, 19 September, 2024

আন্দোলনরত চিকিৎসকদের কাজে ফেরার অনুরোধ করলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

আন্দোলনরত চিকিৎসকদের এবার কাজে ফেরার অনুরোধ করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি মঙ্গলবার বলেন, ‘এটা নির্দিষ্ট কোন ঘটনা নয়. আমরা দেশ জুড়ে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। চিকিৎসকরা যাতে নিরাপদে কাজ করতে পারেন সেই দিকটি নিশ্চিত করা দরকার।’ চন্দ্রচূড় এদিন বলেন, ‘ আমরা ডাক্তারদের পুনরায় কাজ শুরু করার

আন্দোলনরত চিকিৎসকদের এবার কাজে ফেরার অনুরোধ করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি মঙ্গলবার বলেন, ‘এটা নির্দিষ্ট কোন ঘটনা নয়. আমরা দেশ জুড়ে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। চিকিৎসকরা যাতে নিরাপদে কাজ করতে পারেন সেই দিকটি নিশ্চিত করা দরকার।’ চন্দ্রচূড় এদিন বলেন, ‘ আমরা ডাক্তারদের পুনরায় কাজ শুরু করার জন্য অনুরোধ করছি।  আমরা ডাক্তারদের কাছে আবেদন করছি যে আমরা তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এখানে আছি।’ 

আর জি কর হাসপাতালে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের কাজে ফেরার অনুরোধ জানাল সুপ্রিম কোর্ট। চিকিৎসকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে সাত সদস্যের জাতীয় টাস্ক ফোর্স গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি, চিকিৎসকদের দাবি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। তবে, চিকিৎসা পরিষেবা সচল রাখতে কর্মবিরতি তুলে নেওয়ার অনুরোধ জানাল সুপ্রিম কোর্ট। আরজি করে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের মধ্যে চিকিৎসক সৌম্যদীপ রায় বলেন, ‘সবটাই শুনেছি। আমরা জেনারেল বডির মিটিংয়ে আলোচনা করেই এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।’

 
মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জানান, সমাজের স্বার্থেই তাঁরা কাজে ফিরুন, এই অনুরোধ করছি। তাঁদের উদ্বেগের বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে দেশের শীর্ষ আদালত৷ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরা দেশ জুড়ে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। চিকিৎসকরা যাতে নিরাপদে কাজ করতে পারেন সেই দিকটি নিশ্চিত করা দরকার।’
 
আন্দোলনরত চিকিৎসকরা জানান, ‘আমরা আমাদের কর্মবিরতি এখনই তুলছি না। আজ বিকেল ৪ টেয় আমাদের জেনারেল বডি মিটিং আছে। সেই মিটিংয়ের পরে আমরা বাকি সিদ্ধান্ত নেব।’ তাঁদের প্রশ্ন,  কেন্দ্রীয় বাহিনী কি শুধুই আরজি কর হাসপাতালে থাকবে, নাকি সমস্ত হাসপাতালেই থাকবে? কেন্দ্রীয় বাহিনী যদি থাকেও, তারা কতদিন থাকবে সেটাও সুনিশ্চিত করতে হবে। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমরা আদালতের দিকে তাকিয়ে রয়েছি। ক্যাম্পাসেই ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রকৃত দোষী। সিবিআই তদন্তের গতিপ্রকৃতি দেখা হবে। আমরা এখনও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’