আগামী শুক্রবার ইরানে শোকপর্বের শেষ দিন। তার আগের দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নিজের শহর মাশাদে সমাহিত করা হবে রাইসিকে। ইরান সরকার জানিয়েছে, কী ভাবে রাইসিদের কপ্টার দুর্ঘটনায় পড়ল, তার তদন্ত চলছে। তবে এ নিয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে এখনও পৌঁছতে পারেননি তদন্তকারীরা। কে দেশের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হবেন, তা স্থির করতে আগামী ২৮ জুন নির্বাচন হবে বলে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, রবিবার আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আরস নদীর উপরে একটি বাঁধ উদ্বোধন করার কথা ছিল রাইসির। সেই অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময়েই বিপত্তি ঘটে । দুর্গম পার্বত্য এলাকায় আছড়ে পড়ে প্রেসিডেন্টের কপ্টার। রাইসি ছাড়াও কপ্টারে ছিলেন ইরানের বিদেশমন্ত্রী হোসেন আমির আবদোল্লা -হিয়ান। আরও কয়েকজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক ছিলেন কপ্টারে। রবিবার রাতভর দুর্ঘটনাগ্রস্ত কপ্টারটির খোঁজে তল্লাশি চলে ইরানের পার্বত্য এলাকায়। সোমবার ইরানের জাতীয় মিডিয়ার তরফে জানানো হয়, রাইসি-সহ কপ্টারে থাকা প্রত্যেকের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়েই গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।