• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

কংগ্রেসই প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য দাবিদার , ইঙ্গিত জয়রাম রমেশের 

দিল্লি, ৩০ মে – লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটের জয় নিশ্চিত। দাবি করলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ। তাঁর জোরালো দাবি, ফলপ্রকাশের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী বাছাই করা হবে। বৃহস্পতিবার এক সাক্ষাৎকারে জয়রাম রমেশ বলেন, শরিক দলগুলির মধ্যে  থেকে প্রধানমন্ত্রী বেছে নেওয়া কোন সমস্যা নয়।কারণ, যে দল সব থেকে বেশি আসনে জিতবে, তারাই প্রধানমন্ত্রী পদের স্বাভাবিক দাবিদার

দিল্লি, ৩০ মে – লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটের জয় নিশ্চিত। দাবি করলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ। তাঁর জোরালো দাবি, ফলপ্রকাশের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী বাছাই করা হবে। বৃহস্পতিবার এক সাক্ষাৎকারে জয়রাম রমেশ বলেন, শরিক দলগুলির মধ্যে  থেকে প্রধানমন্ত্রী বেছে নেওয়া কোন সমস্যা নয়।কারণ, যে দল সব থেকে বেশি আসনে জিতবে, তারাই প্রধানমন্ত্রী পদের স্বাভাবিক দাবিদার হবে। রাজনীতিকদের একাংশের মতে, কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিকেই ইঙ্গিত দিয়েছেন।

ইন্ডিয়া জোটের জয়ের প্রশ্নে জয়রাম রমেশ বলেন, আমি সংখ্যার হিসাবের দিকে যেতে চাইছি না। কিন্তু, জোরের সঙ্গে বলতে পারি, আমরা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছি। তাঁর দাবি, ২৭৩টি আসন মানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ। আমি বলছি, আমরা নির্ণায়ক অর্থাৎ ২৭২টি আসনের বেশিই পেতে চলেছি। জয়রাম রমেশ আরও বলেন, ভোটের ফলপ্রকাশের পর দেখা যাবে এনডিএ-র শরিকরা ইন্ডিয়া জোটে চলে আসতে চাইছে। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, তাহলে কি জেডিইউ প্রধান নীতীশ কুমার এবং তেলুগু দেশম পার্টির চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্য দরজা খোলা রাখবে ইন্ডিয়া জোট ? জবাবে রমেশ বলেন, নীতীশ কুমার হলেন পাল্টি খাওয়ার গুরুমশাই।চন্দ্রবাবু নাইডু ২০১৯

সালে কংগ্রেসের সঙ্গেই ছিলেন। একথা জানিয়ে রমেশ বলেন, ইন্ডিয়া জনবন্ধন দলগুলি যখন মানুষের সমর্থন পাবে, তখন দেখবেন এনডিএ শিবিরে থাকা দলগুলিও এপারে আসার চেষ্টা করবে। অনেকে শিবিরও বদল করবে।  ইন্ডিয়া জোট শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠতা নয়, সরকার গঠনের মতো শক্তি অর্জন করে ফেলবে। রমেশের কথায়, আমি মনে করি আমরা জয় পেলেও মহত্বের মধ্য দিয়ে অর্জন করব। জয়ের পর কোনও প্রতিহিংসার রাজনীতি  হবে না।

তামিলনাড়ুর কন্যাকুমারীতে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে বৃহস্পতিবার  থেকেই প্রধানমন্ত্রী মোদি ধ্যানে বসেছেন। রমেশ এদিন বলেন, ২০২২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর ওখান থেকেই ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছিলেন রাহুল গান্ধি।মোদিকে উদ্দেশ্য করে জয়রাম রমেশ বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে উনি অবসর নেওয়ার পর কীভাবে জীবন কাটাবেন তা মনস্থির করতে ধ্যানে  বসতে চলেছেন।’