কারণ তাঁর দুই সন্তানকে দেখাশোনা করতে হয়। মহিলার স্বামী আগেই মারা গিয়েছেন। ফলে দুই সন্তানকে নিয়েই তাঁর সংসার। অভিযোগ, মুখ্য নিরাপত্তা আধিকারিকের অফিসে যেতেই তাঁকে যৌন হেনস্থা করা হয়। এমনকি কাজ থেকে তাড়িয়ে দেওয়ারও হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। সহকর্মীদের সামনে তাঁকে জাত তুলেও অপবাদ দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, আর জি কর হাসপাতালে মহিলা জুনিয়র ডাক্তারকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় উত্তাল গোটা দেশ। মর্মান্তিক সেই ঘটনায় বিচারের দাবির পাশাপাশি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলনচলছে দেশজুড়ে। কিন্তু প্রকৃত ছবি যে বদলায়নি তার প্রমান দিল্লির এইমসের মতো নামজাদা হাসপাতালের এই ঘটনা।