মামলার রায়দানের কথা ছিল ৬ জুন। দু’মাস পর এদিন রায় দিলেন বিচারপতি মৈনাক কমার জৈনের বেঞ্চ। আদালত জানিয়েছে, ১৮টি মামলাই শুনানিযোগ্য। বিচারপতির বেঞ্চ বলেছে, হিন্দু উপাসক সম্প্রদায়ের দায়ের করা মামলাগুলি সীমাবদ্ধতা আইন (১৯৬৩) বা উপাসনার স্থান আইনের (১৯৯১) অধীনে নিষিদ্ধ নয়। উল্লেখ্য, মুসলিমপক্ষের হয়ে আবেদন করেছিলেন তসলিমা আজিজ আহমেদ। হিন্দুপক্ষ প্রথম থেকে দাবি করে এসেছে, সরকারি রেকর্ডে শাহি ঈদগাহ মসজিদের কোনও সম্পত্তি নেই। মামলার পরবর্তী শুনানি ১২ আগস্ট।
অভিযোগ, ঔরঙ্গজেবের নির্দেশে ১৬৬৯ থেকে ১৬৭০ সালে তৈরি করা হয়েছিল শাহি ইদগাহ মসজিদ। কাটরা কেশবদাস মন্দিরের ১৩.৩৭ একর জমিতেই যা তৈরি হয়। সেই জমির মালিকানা নিয়ে বিবাদের জেরেই প্রথমে গত বছরের সমীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিল এলাহাবাদ হাই কোর্ট। হিন্দুত্ববাদীদের দাবি, বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের মতো মথুরা শাহি ইদগাহেও রয়েছে ‘হিন্দুত্বের প্রমাণ’। সেগুলির সমীক্ষা এবং ভিডিওগ্রাফির দাবি ঘিরে মামলাও এলাহাবাদ হাই কোর্টের বিচারাধীন।