• facebook
  • twitter
Saturday, 19 October, 2024

পোর্শে কাণ্ডে অজিতের ডিগবাজি, জানালেন কমিশনারকে ফোনই করেননি

গ্রেফতার অভিযুক্তের মা পুণে, ১ জুন– পুণের পোর্শে কাণ্ডে ফের নয়া কাণ্ড৷ শনিবার সকালেই গ্রেপ্তার হয়েছেন অভিযুক্ত কিশোরের মা৷ আর এদিনই মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পওয়ার নিজেকে বাঁচাতে মাঠে নেমে পড়েছেন৷ শনিবার তিনি দাবি করলেন, তিনি পুলিশ কমিশনারকে এই মামলা সংক্রান্ত কোনও কারণে ফোন করেননি৷ অজিত  পাওয়ারের জানান, ‘আমি পুলিশ কমিশনারকে নানা ইসু্যতেই ফোন করে থাকি৷

গ্রেফতার অভিযুক্তের মা
পুণে, ১ জুন– পুণের পোর্শে কাণ্ডে ফের নয়া কাণ্ড৷ শনিবার সকালেই গ্রেপ্তার হয়েছেন অভিযুক্ত কিশোরের মা৷ আর এদিনই মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পওয়ার নিজেকে বাঁচাতে মাঠে নেমে পড়েছেন৷ শনিবার তিনি দাবি করলেন, তিনি পুলিশ কমিশনারকে এই মামলা সংক্রান্ত কোনও কারণে ফোন করেননি৷ অজিত  পাওয়ারের জানান, ‘আমি পুলিশ কমিশনারকে নানা ইসু্যতেই ফোন করে থাকি৷ কিন্ত্ত এই বিষয়ে আমি একটিও কল করিনি৷’
যদিও এর আগে অজিত পাওয়ার জানিয়েছিলেন, ‘ফোন তিনি করেছিলেন৷ তবে অভিযুক্তকে বাঁচানোর জন্য নয়৷’ কমিশনারকে জানিয়েছিলেন, অভিযুক্ত অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তির ছেলে৷ ফলে সতর্কভাবে কাজ করার জন্য ফোন করেছিলেন৷ কিন্ত্ত এবার আগের দাবি উডি়য়ে তিনি বললেন, আদৌ ফোনই করেননি তিনি৷
এদিকে তাঁর দলের বিধায়ক সুনীল টিংডে়র বিরুদ্ধে এই মামলায় হস্তক্ষেপের যে অভিযোগ উঠেছে সেটাও উডি়য়ে দিয়েছেন পওয়ার৷ এপ্রসঙ্গে তাঁর দাবি, ‘সুনীল একজন বিধায়ক৷ ওঁর এলাকাতেই ওই ঘটনা ঘটেছিল৷ একজন স্থানীয় বিধায়ক তাঁর কেন্দ্রের বিভিন্ন স্থানে পরিদর্শনে যেতেই পারে৷ উনি কি বিষয়টা চেপে দিতে চেয়েছিলেন? এই সব অভিযোগ ভিত্তিহীন৷”
প্রসঙ্গত, গত কদিনে পোর্শে দুর্ঘটনার তদন্তে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে৷ যার মধ্যে অন্যতম, খোদ অজিত পাওয়ার নাকি অভিযুক্ত কিশোরকে বাঁচাতে পুণের পুলিশ কমিশনারকে ফোন করেছিলেন৷ এই অভিযোগ শনিবার স্পষ্টতই উডি়য়ে পওয়ার এও বললেন, এই ঘটনায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে একদম সঠিক নির্দেশ দিয়েছেন৷ তাঁর কথায়, ‘এমনকী মুখ্যমন্ত্রীও একেবারে সঠিক নির্দেশই দিয়েছেন৷ যে পুলিশ কর্মীরা প্রক্রিয়াটিকে বিলম্ব করতে চাইছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হয়েছে৷ হাসপাতালের যাঁরা জডি়ত ছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ করেছে পুলিশ৷’
পোর্শে কাণ্ডে শনিবার গ্রেপ্তার হয়েছেন অভিযুক্ত কিশোরের মা৷ অভিযোগ, নাবালক চালককে বাঁচানোর জন্য় রক্তের ভুয়ো নমুনা দিয়েছিলেন তার মা৷ সেই নমুনা পরীক্ষা করেই ফরেনসিক রিপোর্ট তৈরি হয়, যাতে প্রমাণ করা যায় যে দুর্ঘটনার সময়ে নাবালক চালক মদ্যপ ছিল না৷ তার পর থেকে পলাতক ছিলেন ওই মহিলা৷