ঘটনাটি ঘটে নয়ডার সেক্টর-৩৯ এলাকার জেলা হাসপাতালে। একজন রোগীর চোখের অপরেশন করছিলেন ওই চিকিৎসক। অপারেশন থিয়েটারে তাঁর সঙ্গেই উপস্থিত ছিলেন তাঁর দলের বাকি সদস্যরা। অস্ত্রোপচার চলাকালীন এমন ঘটনায় সকলেই প্রাথমিকভাবে ঘাবড়ে যান। দ্রুত এমারজেন্সিতে শিফট করানো হয় ৪২ বছরের এই সার্জেনকে।
এদিকে, নয়ডায় গত ৭ জানুয়ারি আচমকাই মৃত্যু হয় গৌতম বুদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২ বছরের ছাত্র ময়ঙ্কের। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। দাদরি পুলিশ স্টেশনের পুলিশ সুপার প্রবীণ পাওয়ার বলেন, ‘ময়ঙ্গ গৌতম বুদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে থাকত। ৭ জানুয়ারি আচমকাই সে অজ্ঞান হয়ে যায়। সহপাঠীরা সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে খবর দেয়। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু, শেষরক্ষা হয়নি।’ শোতস্তব্ধ ময়ঙ্কের পরিবার। এমন তরতাজা সুস্থ ছেলের হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঘটনায় হতবাক সকলেই। পুলিশ আধিকারিক জানান, ময়ঙ্কের পরিবারের দাবি, ওর কোনও শারীরিক জটিলতা ছিল না। তিন মাস আগেই তাঁর রুটিন মেডিক্যাল চেক আপ হয়েছিল। সে সময় সমস্ত রিপোর্ট স্বাভাবিক এসেছিল। করোনা টিকার দু’টি ডোজও নিয়েছিলেন তিনি।