• facebook
  • twitter
Wednesday, 20 November, 2024

কেন্দ্রে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের সচিব হলেন বাংলার সুব্রত গুপ্ত 

কেন্দ্রীয় সরকারের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেলেন সুব্রত গুপ্ত। সুব্রত গুপ্ত বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং বায়োটেকনোলোজি এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব পদে রয়েছেন। বর্তমান সচিব অনিতা প্রবীণের অবসর গ্রহণের পর আগামী ৩০ নভেম্বর দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন সুব্রত গুপ্ত।

কেন্দ্রীয় সরকারের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেলেন সুব্রত গুপ্ত। সুব্রত গুপ্ত বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং বায়োটেকনোলোজি এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব পদে রয়েছেন। বর্তমান সচিব অনিতা প্রবীণের অবসর গ্রহণের পর আগামী ৩০ নভেম্বর দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন সুব্রত গুপ্ত। ১৯৯০ সালের পশ্চিমবঙ্গ ক্যাডারের আইএএস অফিসার সুব্রত গুপ্ত। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন কর্মী এবং প্রশিক্ষণ বিভাগের কর্মী এবং পেনশন বিষয়ক মন্ত্রকের মন্ত্রিসভা নিয়োগ কমিটি সুব্রত গুপ্তকে খাদ্য প্রক্রিয়ামন্ত্রকের সচিব হিসেবে নিয়োগ করেছে।

দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিটি অফ দ্য ক্যাবিনেট তথা মন্ত্রিসভা নিয়োগ কমিটি ১৯ অক্টোবর একটি এই নিয়ে বিবৃতি জারি করে। তিনি সম্ভবত প্রথম বাঙালি আইএএস অফিসার যিনি পশ্চিমবঙ্গ ক্যাডার থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের সচিব হিসেবে নিযুক্ত হলেন। তবে ৮ বছর আগে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা সচিব ছিলেন সঞ্জয় মিত্র। মন্ত্রকে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্য সচিব।
সুব্রত গুপ্ত আইআইটি খড়্গপুরের প্রাক্তন ছাত্র। তিনি লন্ডন থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। এর আগে তাঁকে রাজ্য উদ্যানপালন এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, এবং বায়োটেকনোলজির মতো তুলনামূলকভাবে কম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে বদলি করা হয়েছিল। সেই সময় তাঁর চেয়েও জুনিয়র আমলাদের গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে নিয়োগ করা হয়।
সুব্রত গুপ্তের শিক্ষাগত এবং পেশাদারি উভয় ক্ষেত্রেই সুনাম রয়েছে। কর্মরত এবং অবসরপ্রাপ্ত আমলাদের একাংশের মতে, তিনি রাজ্যের উন্নয়নে আরও ভালো করতে পারতেন যদি তাঁকে শিল্প, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, সেচ, শিক্ষা বিভাগের মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের উচ্চপদে নিয়োগ করা হতো।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সুব্রত গুপ্ত ২০০৭ সাল থেকে চার বছর ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন তথা ডব্লিউবিআইডিস-র ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, যে সময় সিঙ্গুরে গাড়ি প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করেছিল বামফ্রন্ট সরকার। ২০১২-১৩ সালে তিনি কলকাতা মেট্রো রেলওয়ে কর্পোরেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপক পরিচালক ছিলেন।