• facebook
  • twitter
Wednesday, 8 January, 2025

ভোজন করুন কিন্তু ওজন বাড়াবেন না

নানা রকম জলখাবার খেতে ভালবাসেন কিন্তু ওজন বাড়ার ভয়টাও পিছু ছাড়ছে না। স্বাস্থ্যকর জলখাবার সেটিকেই বলা হয়, যা ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ।

নানা রকম জলখাবার খেতে ভালবাসেন কিন্তু ওজন বাড়ার ভয়টাও পিছু ছাড়ছে না। স্বাস্থ্যকর জলখাবার সেটিকেই বলা হয়, যা ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ। পুষ্টিকর খাবার বাছতে হলে সেগুলিকেই নির্বাচন করুন, যাতে অতিরিক্ত চিনি নেই এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি কম রয়েছে। ক্লিনিকাল ডায়েটিশিয়ানদের মতে, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে সেগুলিই বাছুন যা অল্প খেলেই পেট ভরে যায়। অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করতে এবং আপনার প্রতিদিনের খাবারের ক্যালোরির ভারসাম্য বজায় রাখতে তা সহায়তা করে।

ওজন কমানো যদি আপনার লক্ষ্য হয়, তাহলে এমন জলখাবারকে অগ্রাধিকার দিন যা ক্ষুধা মেটাতে সাহায্য করে। এখানে ১০টি কম-ক্যালোরি, পুষ্টিকর স্ন্যাকসের কথা বলা রয়েছে যা আপনার পেট তো ভরাবেই, সেই সঙ্গে আপনাকে শক্তিশালী করবে।

১. চিড়ের পোলাও একটি হালকা জলখাবার যাতে শাকসবজি মিশিয়ে এর ফুড ভ্যালু বাড়াতে পারেন। অতিরিক্ত মশলা দেওয়ার দরকার পড়ে না। সহজপাচ্য জলখাবার।

২. ভাজা বাদাম এবং ভাজা বীজের মিশ্রণ তৈরি করে রাখুন। শুকনো খোলায় ভাজা এই স্ন্যাক্স, প্রোটিন আর ফাইবারের একটি স্বাস্থ্যকর ডোজ হতে পারে। স্বাস্থ্যকর জলখাবারের জন্য তাজা ফলের সঙ্গে এগুলি খেতে পারেন।

৩. মাখানা ও ছোলার স্যালাড খুব স্বাস্থ্যকর খাবার। সহজেই বাজারে পাওয়া যায় মাখানা। এটি প্রোটিন এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ। শসা ও লেবুর সঙ্গে মিশিয়ে নিন অঙ্কুরিত ছোলা, উপরে ছড়িয়ে দিন শুকনো খোলায় অল্প মাখনে ভাজা মাখানা। এটি পেট অনেকক্ষণ ভর্তি রাখবে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৪. বেরি, সবজি ও দইয়ের মিশ্রণ একটি শক্তিশালী জলখাবার যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির পাশাপাশি প্রোটিন এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ। এটি পেট অনেক্ষণ ভরে রাখতে এবং ক্ষুধার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এই মিশ্রণটি প্রোবায়োটিকে সমৃদ্ধ যা আমাদের অস্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে।

৫. চিনাবাদাম মাখন ও আপেলের স্লাইস দিয়ে একটি মিক্স তৈরি করুন। আপেল ফাইবার সরবরাহ করে। চিনাবাদাম এবং মাখনে স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং প্রোটিন থাকে। জাংক ফুডের এটি একটি সুস্বাদু বিকল্প যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।