• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

পোর্টালের মাধ্যমেই আবেদন করতে পারবেন রেলের কন্সেশন সার্টিফিকেটের।

কলকাতা:- করোনাকাল থেকেই ভারতীয় রেলে বদলে গিয়েছে অনেক নিয়ম। টিকিটেও সব রকম ছাড়ও উঠে গিয়েছে। তবে এই ছাড় সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তবে আবার কবে সাধারণ মানুষ টিকিটের  সুবিধা পেতে চলছে তা নিয়ে কয়েকদিন আগেই জবাব দিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বিশেষ করে কবে থেকে কীভাবে ছাড় পাওয়া যাবে সে বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন তিনি। তবে সূত্রের

কলকাতা:- করোনাকাল থেকেই ভারতীয় রেলে বদলে গিয়েছে অনেক নিয়ম। টিকিটেও সব রকম ছাড়ও উঠে গিয়েছে। তবে এই ছাড় সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তবে আবার কবে সাধারণ মানুষ টিকিটের  সুবিধা পেতে চলছে তা নিয়ে কয়েকদিন আগেই জবাব দিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বিশেষ করে কবে থেকে কীভাবে ছাড় পাওয়া যাবে সে বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, জানা গিয়েছে, এবার প্রতিবন্ধী মানুষদের জন্যে স্বস্তির খবর। ট্রেনে যাত্রা করার ক্ষেত্রে খুবই জরুরি একটি নথি কন্সেশন সার্টিফিকেট। আর এই সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্যে বিভিন্ন রেল অফিসগুলিতে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। আর এই নথি পাওয়ার জন্যে রেলের তরফে একটি পোর্টাল চালু করা হয়েছে। আর এই পোর্টালের মাধ্যমেই কন্সেশন সার্টিফিকেট এর জন্যে আবেদন করা যাবে। শুধু তাই নয়, সেই সার্টিফিকেট ঘরেও পৌঁছে যাবে। বিশেষ করে রেলের এই উদ্যোগে প্রতিবন্ধীরা সবথেকে সুবিধা পাবেন বলে জানা গিয়েছে। এই নথি পাওয়ার জন্যে কোনও রেলের অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এজন্যে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট – divyangjanid.indianrail.gov.in -এ লগইন করতে হবে। শুধু তাই নয়, এই ওয়েবসাইটে রেজিস্টার করতে হবে নিজের নাম। প্রথমে  ওয়েবসাইটটি খুললে ‘নিউ ইউজার’ অপশনকে বেছে নিয়ে সাইন আপ করতে হবে। রাজ্য এবং কাছের রেলওয়ে স্টেশনের তথ্য সঠিক ভাবে ওই ওয়েবসাইটে দিতে হবে। যাতে প্রয়োজনীয় তথ্য-নথি রেল যাচাই করতে পারে। যদি আধার কার্ড দেওয়া যায় তাহলে পুরো বিষয়টি খুব তাড়াতাড়ি সম্পন্ন করা যাবে। যাত্রীর সমস্ত কিছু আধার থেকেই জেনে নিতে পারবে রেল। ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্য যাচাইয়ের ক্ষেত্রে আধারের নথিই চূড়ান্ত হবে। বৈধ একটি নম্বর থাকতে হবে। একবার রেজিস্টার হয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট নম্বর দিয়েই ওয়েবসাইটটি লগ ইন করা যাবে। তবে মাথায় রাখতে হবে একবার কার্ড জারি হয়ে গেলে আবেদনকারীর নাম, বাবার নাম, জন্ম তিথি পরিবর্তন করা যাবে না। ফলে সমস্ত তথ্য যাচাই করেই ওয়েবসাইটে দিতে হবে। আবেদনকারীর কাছে প্রত্যেক নথির স্ক্যান কপি থাকাটা খুবই জরুরি। কপিগুলি পিডিএফ, পিএনজি ফর্ম্যাটেও পাওয়া যাবে। সরকারি হাসপাতাল কিংবা সরকারি চিকিৎসকের কাছে প্রতিবন্ধী বিষয়ে লিখিয়ে আনতে হবে। পাসপোর্ট সাইজ ফটো, জন্মের প্রমান পত্র, আধার কার্ড কিংবা প্যানকার্ড। মাথায় রাখতে আবেদনকারীকে সমস্ত কপি সেলফ অ্যাটাসটেড হতে হবে। আর তা করেই আপলোড করতে হবে নেটে। এছাড়াও এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে ভালো করে ওয়েবসাইটটি পড়ে নিতে হবে।