• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

স্বাস্থ্য পরিষেবায় পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী যোগী সরকার।

উত্তরপ্রদেশ:- উত্তরপ্রদেশ জুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবায় পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী যোগী সরকার। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক মানুষের কাছে সুলভে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতেও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, এবার দ্রুত ডায়াগনস্টিক টেস্টিং কিট কিনতে চলছে। স্বাস্থ্য বিভাগের তরফে ৩২.৯২ লক্ষেরও বেশি এই কিট কেনা হবে। ইতিমধ্যে এই বিষয়ে উত্তরপ্রদেশ মেডিক্যাল সাপ্লাইজ কর্পরেশন লিমিটেড নির্দেশ জারি

উত্তরপ্রদেশ:- উত্তরপ্রদেশ জুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবায় পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী যোগী সরকার। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক মানুষের কাছে সুলভে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতেও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, এবার দ্রুত ডায়াগনস্টিক টেস্টিং কিট কিনতে চলছে। স্বাস্থ্য বিভাগের তরফে ৩২.৯২ লক্ষেরও বেশি এই কিট কেনা হবে। ইতিমধ্যে এই বিষয়ে উত্তরপ্রদেশ মেডিক্যাল সাপ্লাইজ কর্পরেশন লিমিটেড নির্দেশ জারি করেছে। জানা গিয়েছে, ই-টেন্ডারিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই কাজ করা হবে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী এক বছর ধরে বিপুল পরিমাণ এই কিট কেনা হবে। আর তা হাতে চলে এলে বিভিন্ন ভাইরাল রোগের পরীক্ষা, র‌্যাপিড প্লাজমা রিজিন প্রক্রিয়া আরও সহজ হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, ই-টেন্ডারিং ব্যবস্থা দুটি ভাগে করা হবে। শুধু তাই নয়, এই ই-টেন্ডারিং প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে গেলে আবেদনকারীকে ৫ হাজার ৯০০ টাকা এবং GST এর ফি দিতে হবে। একই সঙ্গে যে ডায়াগনস্টিক টেস্টিং কিট কেনা হবে সেগুলির গুণমান মুল্যায়ন করা হবে। আর এজন্যে কিটগুলির ২০ ইউনিট UPMSCL-কে জমা দিতে হবে। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের দায়িত্ব যোগী আদিত্যনাথ নেওয়ার পর থেকেই ব্যাপক বদল এসেছে। শিক্ষা থেকে কর্মসংস্থান সহ একাধিক ক্ষেত্রে বদল আনা হয়েছে। এমনকি মহিলাদের উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানেও উপরও জোর দেওয়া হচ্ছে। এবার উত্তরপ্রদেশজুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবায় ব্যাপক বদল আনতে চান মুখ্যমন্ত্রী যোগী। সেরাজ্যের বিভিন্ন গ্রামে তৈরি হচ্ছে ডিজিটাল ক্লিনিক। যেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা থেকে বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরিক্ষা করার সুযোগ থাকবে। রাজ্যের হাসপাতালগুলির ভোল বদলানোর চেষ্টা চলছে। এবার দ্রুত রোগ নির্নয় করতে ৩২.৯২ লক্ষেরও বেশি কিট স্বাস্থ্য দফতর কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।  আর তা কেনা হলে একদিকে দ্রুত রোগ নির্নয় সহজ হবে অন্যদিকে ভাইরাল রোগের প্রাদুর্ভাবও অনেক কমবে বলেই মনে করা হচ্ছে।