বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, রঞ্জন চৌধুরী এবং রঞ্জন ভট্টাচার্যকে কোচ মনোনীত করা হয়েছিল। রঞ্জন ভট্টাচার্যকে জাতীয় গেমসে বাংলার কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হলেও তিনি গ্রহণ করেননি। তার পরেই বিশ্বজিৎকে কোচ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং তাঁর অধীনে জাতীয় গেমসে বাংলা চ্যাম্পিয়ন হয়। ফলে তাঁকেই সন্তোষ ট্রফিতে কোচ করা হয়।
এরই জবাব দিয়েছেন অনির্বাণ। চিঠিতে তাঁর দাবি, আইএফএ কর্তারা একার হাতে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। বিভিন্ন বিষয়ের কমিটি রয়েছে। তারাই সিদ্ধান্ত নেয়। সন্তোষের কোচ নির্বাচনেও একটি কমিটি তৈরি হয়েছিল। সেখানে প্রাক্তন ফুটবলাররাও ছিলেন। দীর্ঘ চিঠিতে অনির্বান বলেছেন, বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, রঞ্জন চৌধুরী এবং রঞ্জন ভট্টাচার্যকে কোচ মনোনীত করা হয়েছিল। রঞ্জন ভট্টাচার্যকে জাতীয় গেমসে বাংলার কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হলেও তিনি গ্রহণ করেননি। তার পরেই বিশ্বজিৎকে কোচ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং তাঁর অধীনে জাতীয় গেমসে বাংলা চ্যাম্পিয়ন হয়। ফলে তাঁকেই সন্তোষ ট্রফিতে কোচ করা হয়।
সন্তোষের আগে প্রতিটি ক্লাবকে চিঠি পাঠিয়ে ফুটবলারদের ট্রায়ালে পাঠানোর অনুরোধ করা হয় এবং ট্রায়ালে যাঁরা এসেছিলেন, তাঁদের মধ্যে থেকেই সেরা ফুটবলারদের বেছে নেন বিশ্বজিৎ। ভাল পারফরম্যান্সের জন্যে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে প্রস্তুতি শিবিরও করা হয়েছে। ফুটবলার নির্বাচনে আইএফএ-র কোনও হাত নেই বলে দাবি করেছেন অনির্বাণ। তবে , ব্যর্থতার কারণ জানতে একটি কমিটি গড়ে অনুসন্ধান করা হবে বলে আশ্বস্ত করেছে আই এফ এ।