স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান প্রতিবাদ করছি। উনি নিজের ভুল ঢাকতে এখন অনেক কিছুই করবেন, বলবেন। ফলক বদলে দিলেই তো আর কোনও সমস্যা থাকার কথা নয়। সেটা কেন করছেন না ? এ ভাবে সহানুভূতি আদায় করা যায় না।’’
ইউনেসকোর ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ’ স্বীকৃতি পাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কিছু পাথরের ফলক বসানো হয়। সেই ফলকে লেখা বয়ান নিয়ে বিতর্কের শুরু। তাতে আচার্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর নাম থাকলেও ছিল না স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম। তা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়।মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই নিয়ে দলকে রবীন্দ্রনাথের ছবি বুকে ঝুলিয়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থানের নির্দেশ দেন।সেই নির্দেশ মেনে বিশ্বভারতীর কবিগুরু মার্কেটের কাছে অবস্থানমঞ্চ গড়ে গত পাঁচ দিন ধরে কর্মসূচি চলছে। সেই মঞ্চ থেকেই প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উপাচার্যের ।