স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ডের তরফে অভিযুক্তের যাবতীয় ডিজিটাল ডিভাইসগুলি বাজেয়াপ্ত করতে বোর্ড অফ অফিসার্সদের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল৷ মেজর পদের ওই ব্যক্তি গুপ্তচরবৃত্তির সঙ্গে জডি়ত বলে সন্দেহ৷ সূত্রের খবর, তাঁর কিছু সন্দেহজনক লেনদেনের হদিশ মিলেছে৷ এছাড়া সোশাল মিডিয়ার নির্দেশ ভাঙা ও নিরাপত্তাজনিত গোপন তথ্য ফাঁসের মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে৷
উল্লেখ্য, সেনার বেশ কয়েকজন উচ্চ পদস্থ অফিসারের সঙ্গে অভিযুক্ত মেজরের গাঢ় বন্ধুত্ব ছিল৷ সূত্রের খবর, তাঁরা সকলেই ‘পাতিয়ালা পেগ’ নামের একটি হোয়াটসঅ্য়াপ গ্রুপ তৈরি করেছিলেন৷ এই গ্রুপের সকল সদস্যকে নিয়েও তদন্ত চালাচ্ছে ফৌজ৷ তাঁদের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷ শুধু তাই নয়, তাঁদের কোর্ট অফ এনকোয়ারিতে তলব করা হয়েছে৷
প্রসঙ্গত, এভাবে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কথোপকথনের জন্য ব্রিগেডিয়ার ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদের আরও দুই সেনা অফিসারকে শো-কজ নোটিস দিয়েছে ফৌজ৷ এছাড়া আরও চারজন অফিসারকে সাসপেন্ড করা হয়েছে৷ এদের মধ্যে দু’জন দিল্লির সেনা সদরে মিলিটারি ইনটেলিজেন্সে কর্মরত ছিলেন৷ তাঁরা কী কী ধরনের তথ্য পাচার করছেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷