রামনগর বড় চুপড়িয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সহ-সভাপতি পদে ছিলেন খুন হওয়া তৃণমূল নেতা আমোদ আলি বিশ্বাস। প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যাচ্ছে, বাজারে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন ওই তৃণমূল নেতা। তখনই তাঁকে এসে বাইরে ডাকে কয়েকজন। ওই তৃণমূল নেতা দোকানের বাইরে বেরিয়ে এলেই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে জখম হয়ে প্রাণভয়ে পালানোর সময় কার্যত তাড়া করে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়ে নিশ্চিত করা হয় মৃত্যু। স্থানীয়দের দাবি, বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী মুখে কাপড় বেঁধে এসে হামলা চালায়।
যে ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেছেন, ‘এই ঘটনা যারাই ঘটাক কেউ পার পাবে না। দৃষ্কৃতীরা শাস্তি পাবে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তৃণমূল নেতাকে যেভাবে খুন করা হয়েছে, তাতে প্রশ্ন উঠছে, কোথায় নিরাপত্তা সাধারণ মানুষের। তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে উত্তাল। কে বা করা খুন করেছে? এবং তাদের রাজনৈতিক কোনো যোগ আছে কি না ? তা দেখছে পুলিশ।