মহিলা কুস্তিগীরদের উপর আক্রমণের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে টুইটারে সাকেত গোখলে আরও লিখেছেন, “এটা শুধু তাঁদের প্রতিবাদ করার মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন করা নয়, নারী হিসাবেও তাঁদের অধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে।” এই বিষয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে দ্রুত নিরপেক্ষ পদক্ষেপ করারও আবেদন জানানো হয়েছে বলে টুইটারে উল্লেখ করেছেন সাকেত গোখলে।
প্রসঙ্গত, ভারতের কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি ব্রিজ ভূষণ শরণ সিংহের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। তাঁকে গ্রেফতারের দাবিতেই গত ২৩ এপ্রিল থেকে দিল্লির যন্তর মন্তরে প্রতিবাদ বিক্ষোভ শুরু করেছেন মহিলা কুস্তিগীররা। গত ২৮ মে, রবিবার তাঁরা নতুন সংসদ ভবনের সামনে মহা পঞ্চায়েত করার কর্মসূচি নিয়েছিলেন। সেই কর্মসূচিতে যাওয়ার পথেই দিল্লি পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বাধা দেয় এবং তাঁদের নিগ্রহ করেন বলে অভিযোগ। সাক্ষী মালিক, ভিনেশ ফোগাট, বজরং পুনিয়া সহ বেশ কয়েকজনকে আটকও করে দিল্লি পুলিশ। তাঁদের উপর পুলিশি নিগ্রহের ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভাইরাল হয়েছে। সেই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সেদিনই টুইট করেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের তরফেও ঘটনার নিন্দা জানিয়ে টুইট করা হয়।