• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

‘সার্বভৌমত্ব’ শব্দটি ব্যবহারই করেননি সোনিয়া গান্ধি, সাফাই কংগ্রেসের 

বেঙ্গালুরু, ১১ মে – কর্ণাটকের জনসভায় নিজের ভাষণে ‘সার্বভৌমত্ব’ শব্দটি ব্যবহারই করেননি সোনিয়া গান্ধি। কর্ণাটকের ‘সার্বভৌমত্ব’ মন্তব্য ঘিরে তুমুল রাজনৈতিক বিবাদের জেরে সাফাই দিল কংগ্রেস। এই মন্তব্যের প্রতিবাদে কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধির বিরুদ্ধে জাতীয় নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেয় বিজেপি। যার জেরে নেত্রী এবং দলকে জবাবদিহি করতে বলে কমিশন। তার জবাবে কংগ্রেসের সাফাই, কর্ণাটকের জনসভায় নিজের

বেঙ্গালুরু, ১১ মে – কর্ণাটকের জনসভায় নিজের ভাষণে ‘সার্বভৌমত্ব’ শব্দটি ব্যবহারই করেননি সোনিয়া গান্ধি। কর্ণাটকের ‘সার্বভৌমত্ব’ মন্তব্য ঘিরে তুমুল রাজনৈতিক বিবাদের জেরে সাফাই দিল কংগ্রেস। এই মন্তব্যের প্রতিবাদে কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধির বিরুদ্ধে জাতীয় নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেয় বিজেপি। যার জেরে নেত্রী এবং দলকে জবাবদিহি করতে বলে কমিশন। তার জবাবে কংগ্রেসের সাফাই, কর্ণাটকের জনসভায় নিজের ভাষণে ‘সার্বভৌমত্ব’ শব্দটি ব্যবহারই করেননি সোনিয়া গান্ধি। যদিও সেই সময় সোনিয়ার বক্তব্যকে সমর্থন করা টুইটটি ডিলিট করে দিয়েছে কংগ্রেস।

গত ৬ মে দলের প্রচারে কর্ণাটকের হুব্বালিতে জনসভা করেন সোনিয়া। সেখানেই তিনি এই বিতর্কিত মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ। যদিও সেই অভিযোগ সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছে কংগ্রেস। দলের তরফে জানানো হয়েছে, সেদিনের বক্তব্যে ‘সার্বভৌমত্ব’ শব্দটি ছিল না। পাশাপাশি সোনিয়ার সাক্ষাৎকারের ভিডিওটিও শেয়ার করা হয়েছে। যদিও ৬ মে সোনিয়ার সমর্থনে দল টুইট করেছিল, “কাউকেই কর্ণাটকের সুনাম, সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা নষ্ট করতে দেবে না কংগ্রেস।” কমিশনের চিঠি পাওয়ার পর এই টুইট ডিলিট করে দেয় কংগ্রেস।
এদিকে এই  ‘সার্বভৌমত্ব’ মন্তব্যকে কাজে লাগিয়ে দক্ষিণের রাজ্যে ভোটপ্রচারে কাজে লাগায় বিজেপি। কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে তোপ দাগেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি দাবি করেন, ভারত রাষ্ট্র থেকে কর্ণাটককে পৃথক করতে চাইছে কংগ্রেস। একই বিষয়ে বিজেপির বক্তব্য ছিল, “কর্ণাটকের জাতীয়তাবাদী, শান্তিপ্রিয়, প্রগতিশীল জনগণকে উসকে দিতেই এমন টুইট করা হয়েছে। কর্ণাটকের সাম্য, সম্প্রীতি এবং শান্তি নষ্ট করে নির্বাচিত সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর ভোট আদায়ের জন্য এই মন্তব্য করা হয়েছে। এদের লক্ষ্য হল ভারত রাষ্ট্রের অস্তিত্বকে ব্যাহত করা।”