• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

রাষ্ট্রপতির নির্দেশে বদলে যেতে চলেছে দিল্লির নেহরু মিউজিয়ামের নাম।

দিল্লি:- রাষ্ট্রপতির নির্দেশে বদলে যেতে চলেছে দিল্লির নেহরু মিউজিয়ামের নাম। তার নতুন নাম হবে প্রধানমন্ত্রী মিউজিয়াম। ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তার অনুমোদনও দিয়ে দিয়েছেন। নেহরুর নাম দেশের ইতিহাস থেকে মুছে দিতেই এই সব কাজ করছে মোদী সরকার অভিযোগ করেছেন বিরোধীরা। এই নিয়ে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে কংগ্রেস। স্বাধীনতার ইতিহাসে এইভাবে নেহরুকে মুছে ফেলা যায়

দিল্লি:- রাষ্ট্রপতির নির্দেশে বদলে যেতে চলেছে দিল্লির নেহরু মিউজিয়ামের নাম। তার নতুন নাম হবে প্রধানমন্ত্রী মিউজিয়াম। ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তার অনুমোদনও দিয়ে দিয়েছেন। নেহরুর নাম দেশের ইতিহাস থেকে মুছে দিতেই এই সব কাজ করছে মোদী সরকার অভিযোগ করেছেন বিরোধীরা। এই নিয়ে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে কংগ্রেস। স্বাধীনতার ইতিহাসে এইভাবে নেহরুকে মুছে ফেলা যায় না। তাঁর অবদান যুব সমাজের কাছে সবসময় স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এমনই দাবি করেছে বিরোধী দলের নেতারা। নেহরু মিউজিয়ামের নাম বদলে ফেলার পরিকল্পনা অনেকদিন আগে থেকেই শুরু করেছিল মোদী সরকার। এবার দিল্লিতে গিয়ে নেহরু মিউজিয়াম বললে হবে না বলতে হবে প্রধানমন্ত্রী মিউজিয়ামে যাব। সূত্রের খবর, মোদী সরকারের এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা করে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেছেন, নেহরুকে ভয় পান প্রধানমন্ত্রী মোদী। সেকারণেই তাঁর নাম সরিয়ে ফেলার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর রেকর্ড ভাঙতে পারবেন না মোদী।  ২০২৪-র লোকসভা ভোটের আগে একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে মোদী সরকার। হঠাৎ করে সেপ্টেম্বর মাসে বিশেষ সংসদ অধিবেশন শুরু করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। সেই অধিবেশনে এক দেশ এক এক নির্বাচন নিয়ে বিল পেশ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে মুম্বইয়ে একজোট হয়ে ২০২৪-এ মোদী সরকারের বিরোধিতায় লড়াইয়ে নামার রূপরেখা তৈরিতে ব্যবস্থ বিরোধীরা। ২৮টি অবিজেপি দলের নেতা নেত্রীরা যোগ দিয়েছেন সেই বৈঠকে। ৩১ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে বৈঠক।