বিচারপতি কৌশিক চন্দের এজলাসে এই মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি পরীক্ষার্থীর অভিযোগ খুবই গুরুত্বের সঙ্গে শোনেন। এমনকী এই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে দেওয়া যায় কিনা সেই নিয়ে আলোচনা করেন।
এরপরই বিচারপতি পরীক্ষার্থীকে জেরা শুরু করেন। বিচারপতি চন্দের প্রশ্নের মুখে ভেঙে পড়েন ওই পরীক্ষার্থী। অবশেষে তিনি স্বীকার করে নেন যে তিনি র্যাঙ্ক সংক্রান্ত নথি জালিয়াতি করেছেন এবং আদালতে মিথ্যা নালিশ করেছেন। যা শুনে মামলাটি খারিজ করে দেন বিচারপতি চন্দ। তবে মামলা খারিজ করলেও ওই ছাত্রের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা হয়নি। যে হেতু সে ছাত্র, তাই তাঁর বিরুদ্ধে কোনও রকম বিরূপ পদক্ষেপ না করতে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ডকে অনুরোধ করেছেন বিচারপতি।
চলতি বছর জয়েন্ট পরীক্ষা হয় ৩০ এপ্রিল। চলতি বছরে ২৬ দিনের মাথায় প্রকাশিত হয় জয়েন্টের ফলাফল। এই বছর মোট এক লাখ ২৪ হাজার ৯১৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেন।