বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর পর্যবেক্ষণ, এটা গুরুত্বপূর্ণ মামলা। আর নির্দেশনামাতেও কিছু নেই। ৪ মাস ধরে ইডির মৌখিক আশ্বাসের পর আলাদা করে নির্দেশনামায় বিষয়টি উল্লেখ করা প্রয়োজন হল কেন? বিচারপতির প্রশ্ন, ‘‘এখানে বার বার দেখেছি মৌখিক আশ্বাস নির্দেশনামায় উল্লেখ করতে বলেন। তবে দিল্লি হাই কোর্টে এটা করলেন না কেন? যেখানে আপনাদের অভিযোগ হচ্ছে ইডি আপনাদের মিথ্যা মামলায় জড়াচ্ছেন।’’ পাল্টা অনুব্রতের আইনজীবী জানান, গত ২১ ডিসেম্বর ২০২২ জেল কর্তৃপক্ষকে ইমেল করে ইডি। জানানো হয় এখনই কোনও পদক্ষেপ করা হবে না। তা ছাড়া অনুব্রতের শারীরিক সমস্যা রয়েছে। আসানসোলের সিবিআই আদালত পর্যাপ্ত চিকিৎসার কথা জানিয়েছেন।
শেষ পর্যন্ত আদালতের রায়ে তাকে দিল্লি যেতেই হচ্ছে। উপরন্তু দিতে হচ্ছে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা।