• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

চা ফ্যাক্টরিতে চুরি 

                                    শতবর্ষ আগে  দার্জিলিংএ সাংমা টি ফ্যাক্টরি থেকে ২০ কেজি চা চুরি যাওয়ার ঘটনার বিচিজার্ভ করে শুক্রবার ১৬ই সেপ্টেম্বর ১৯১৬ সালে এক রায় দেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট বি কে ঘোষ। উল্লেখ্য চা ফ্যাক্টরি থেকে চা চুরির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট চা বাগানের

                                    শতবর্ষ আগে 
দার্জিলিংএ সাংমা টি ফ্যাক্টরি থেকে ২০ কেজি চা চুরি যাওয়ার ঘটনার বিচিজার্ভ করে শুক্রবার ১৬ই সেপ্টেম্বর ১৯১৬ সালে এক রায় দেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট বি কে ঘোষ। উল্লেখ্য চা ফ্যাক্টরি থেকে চা চুরির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট চা বাগানের কর্মী ও অন্য এক ব্যাক্তি যুক্ত ছিল। তারা দুজনে চা বাগানের ফ্যাক্টরি থেকে আধমন চা চুরি করে বলে অভিযোগ দায়ের করা হয়। দুই বাক্তিকেই পালিশ গ্রেফতার করে এবং তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া চায়ের বস্তা  চা বাগানের ফ্যাক্টরির বলে চিহ্নিত করেনবাগানের ম্যানেজার সি ই ব্রাউন। ধৃতরা জে এন ব্যানার্জির আদালতে তাদের দোষ স্বীকার করে। কিন্তু পরবর্তী কালে ধৃতদের মধ্যে একজন বি কে ঘোষের আদালতে নির্দোষ বলে আবেদন করেন।অভিযুক্তব্যাক্তি আবেদনে জানান পুলিশ জোর করে তার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তার কাছ থেকে অপরাধের স্বীকারোক্তি নিয়েছে। কিন্তু বিচারপর্বে দুই ব্যাক্তি দোষী সাব্যস্ত হয় এবং চা চুরি বন্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন পুলিশ প্রশাসনকে। 
অভিযুক্ত দুই ব্যাক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে তাদের চার মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেনদ্বিতীয়  যথাক্রমে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৫৭ এবং ৩৮০ ধারায়।দ্বিতীয় ব্যক্তির অযথা বিচার ব্যবস্থাকে বিভ্রান্ত করার জন্য আরও দু মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট বি কে ঘোষ তাঁর রায়ের স্বীকারোক্তি প্রত্যাহারের ঘটনাটিকে অপরাধীর পরবর্তী ও বিভ্রান্তকর সিদ্ধান্ত বলে উল্লেখ করেন।