• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

পুরীতে এবার রাজ্য সরকারের গেস্ট হাউস, জমি বাছাইয়ে মুখ্যমন্ত্রী নিজে 

কটক, ২২ মার্চ– পুরী যাননি বা যাওয়ার ইচ্ছে নেই এমন বাঙালি মেলা ভার। বাঙালির সেই প্রিয় গন্তব্য স্থলে এবার রাজ্য সরকারের গেস্ট হাউস তৈরিতে উদ্যত হয়েছে। শুধু পরিকল্পনা থেকে না থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সেই গেস্ট হাউসের জন্য সম্ভাব্য জমি দেখে এলেন। আসলে ওড়িশায় বঙ্গভবন তৈরির পরিকল্পনা দীর্ঘদিনের। মুখ্যমন্ত্রী পুরীতে উড়ে যাওয়ার আগেই জানিয়ে

কটক, ২২ মার্চ– পুরী যাননি বা যাওয়ার ইচ্ছে নেই এমন বাঙালি মেলা ভার। বাঙালির সেই প্রিয় গন্তব্য স্থলে এবার রাজ্য সরকারের গেস্ট হাউস তৈরিতে উদ্যত হয়েছে। শুধু পরিকল্পনা থেকে না থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সেই গেস্ট হাউসের জন্য সম্ভাব্য জমি দেখে এলেন।

আসলে ওড়িশায় বঙ্গভবন তৈরির পরিকল্পনা দীর্ঘদিনের। মুখ্যমন্ত্রী পুরীতে উড়ে যাওয়ার আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন বঙ্গভবন তৈরি নিয়ে ওড়িশা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। সেইমতো ওড়িশা সফরে দ্বিতীয় দিন জগন্নাথ দর্শনের আগেই তিনি বেরিয়ে পড়েছিলেন জমি দর্শনে। খোদ ওড়িশা সরকারের সচিব তাঁকে প্রস্তাবিত বঙ্গভবনের জন্য জমি দেখান।

মুখ্যমন্ত্রী প্রথম যে জমিটি প্রথমবার দেখতে গিয়েছিলেন সেটি চিল্কা রোডে। ত্রিপুরের বালিয়াপণ্ডা এলাকায়। ওড়িশা সরকার সম্ভাব্য যে জায়গায় পুরীর বিমানবন্দর তৈরির পরিকল্পনা করছে, ঠিক তার পাশেই এই জমিটি।  জগন্নাথ মন্দির এবং সমুদ্র সৈকত থেকে জমিটি অনেকটা দূরে হওয়ায়  রাজ্য সরকার আরও কয়েকটি জমি দেখছে।এই দুটি জায়গার কাছাকাছি কোনও জমি পাওয়া যায় কিনা, সেটা দেখা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রী জমি দেখতে গিয়ে বলেন, “আমি জানি বাংলার বহু পর্যটক ওড়িশায় আসেন। পুরীতে আসেন। এখানে রাজ্য সরকারের গেস্ট হাউস থাকলে পর্যটকদের সুবিধা হবে।” মমতা জানিয়েছেন, বাংলার গেস্ট হাউস তৈরিতে ওড়িশা সরকার পুরোপুরি সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে। এমনকী বৃহস্পতিবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের সঙ্গে বৈঠকেও এই ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করবেন তিনি।